॥মাতৃকন্ঠ ডেস্ক॥ নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সচিব মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ বলেছেন, আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কর্মপরিকল্পনা চলতি মাসেই চূড়ান্ত করা হবে। তিনি বলেন, ‘এই কর্মপরিকল্পনায় নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল, মিডিয়াসহ সকল স্টেক হোল্ডারদের সঙ্গে সংলাপের প্রস্তাবনা থাকবে। সবার সঙ্গেই সংলাপ করার দরকার রয়েছে।’ নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিবালয়ে এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে সচিব এসব কথা বলেন। সচিব বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন একটি পরিকল্পনা করছে। আগামী জাতীয় নির্বাচন উপলক্ষে কোনদিন কী কাজ করলে ভালো হবে সেটা চূড়ান্ত করা হবে। ইসির এই পরিকল্পনা অনুসারেই আগামী জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। মার্চে তৈরি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়ন আগামী দু’বছর ধরে চলবে।’ তিনি বলেন, দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি। নির্বাচিত সংসদের মেয়াদ গণনা হয় সংসদ সদস্যরা শপথ নেয়ার দিন থেকে পরবর্তী ৫ বছর। বর্তমান সংসদের মেয়াদ পূর্ণ হবে ২০১৯ সালের ১৩ জানুয়ারি। সেক্ষেত্রে ২০১৯ সালের ১৩ জানুয়ারির আগের ১৮০ দিনের মধ্যে একাদশ সংসদ নির্বাচনের বাধ্যবাধকতা রয়েছে। ১৪টি উপজেলা ও ৪টি পৌরসভা সচিব বলেন, আসন্ন কুমিল্লা সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন হবে বেশ প্রতিদ্বন্দ্বিতা তামূলক। রাজনৈতিক দলগুলোর সক্রিয় অংশ নেয়ার পাশাপাশি সচেতন ভোটারদের উপস্থিতিও থাকবে। নির্বাচন সম্পর্কে মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ বলেন, নির্বাচনে ভোটগ্রহণ শান্তিপূর্ণ হয়েছে। তিনি বলেন, ‘নতুন ইসির প্রথম এই নির্বাচনে কমিশন বাড়তি সতর্কতা অবলম্বন করেছিল। ইসির প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে ভোট পর্যবেক্ষণ করা হয়েছে। তাই কোথাও কোন বিশৃঙ্খলা হয়নি, কোন অভিযোগও আসেনি। কোথাও নির্বাচনী পরিস্থিতিও অবনতি হয়নি। সার্বিকভাবে নির্বাচন সুষ্ঠু, সুন্দর ও শান্তিপূর্ণ হয়েছে। তবে ভোটার টার্ন আউট ছিল কম।’
একাদশ সংসদ নির্বাচনের কর্মপরিকল্পনা চূড়ান্ত করা হবে ঃ ইসি সচিব
॥মাতৃকন্ঠ ডেস্ক॥ নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সচিব মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ বলেছেন, আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কর্মপরিকল্পনা চলতি মাসেই চূড়ান্ত করা হবে। তিনি বলেন, ‘এই কর্মপরিকল্পনায় নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল, মিডিয়াসহ সকল স্টেক হোল্ডারদের সঙ্গে সংলাপের প্রস্তাবনা থাকবে। সবার সঙ্গেই সংলাপ করার দরকার রয়েছে।’ নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিবালয়ে এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে সচিব এসব কথা বলেন। সচিব বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন একটি পরিকল্পনা করছে। আগামী জাতীয় নির্বাচন উপলক্ষে কোনদিন কী কাজ করলে ভালো হবে সেটা চূড়ান্ত করা হবে। ইসির এই পরিকল্পনা অনুসারেই আগামী জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। মার্চে তৈরি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়ন আগামী দু’বছর ধরে চলবে।’ তিনি বলেন, দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি। নির্বাচিত সংসদের মেয়াদ গণনা হয় সংসদ সদস্যরা শপথ নেয়ার দিন থেকে পরবর্তী ৫ বছর। বর্তমান সংসদের মেয়াদ পূর্ণ হবে ২০১৯ সালের ১৩ জানুয়ারি। সেক্ষেত্রে ২০১৯ সালের ১৩ জানুয়ারির আগের ১৮০ দিনের মধ্যে একাদশ সংসদ নির্বাচনের বাধ্যবাধকতা রয়েছে। ১৪টি উপজেলা ও ৪টি পৌরসভা সচিব বলেন, আসন্ন কুমিল্লা সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন হবে বেশ প্রতিদ্বন্দ্বিতা তামূলক। রাজনৈতিক দলগুলোর সক্রিয় অংশ নেয়ার পাশাপাশি সচেতন ভোটারদের উপস্থিতিও থাকবে। নির্বাচন সম্পর্কে মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ বলেন, নির্বাচনে ভোটগ্রহণ শান্তিপূর্ণ হয়েছে। তিনি বলেন, ‘নতুন ইসির প্রথম এই নির্বাচনে কমিশন বাড়তি সতর্কতা অবলম্বন করেছিল। ইসির প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে ভোট পর্যবেক্ষণ করা হয়েছে। তাই কোথাও কোন বিশৃঙ্খলা হয়নি, কোন অভিযোগও আসেনি। কোথাও নির্বাচনী পরিস্থিতিও অবনতি হয়নি। সার্বিকভাবে নির্বাচন সুষ্ঠু, সুন্দর ও শান্তিপূর্ণ হয়েছে। তবে ভোটার টার্ন আউট ছিল কম।’