শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ১০:৩২ পূর্বাহ্ন
Logo
সংবাদ শিরোনাম ::
বিশ্বব্যাপী ওমিক্রন সংক্রমণ বৃদ্ধিতে আইসোলেশন মেয়াদ অর্ধেক করার ঘোষণা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ওমিক্রন ভেরিয়েন্ট ডেল্টা ও বিটার তুলনায় তিন গুণের বেশী পুনঃ সংক্রমন ঘটাতে পারে : গবেষণা প্রতিবেদন জাতিসংঘ ভবনের বাইরে এক বন্দুকধারী গ্রেফতার শান্তি চুক্তির পঞ্চম বার্ষিকী উপলক্ষে কলম্বিয়া সফর জাতিসংঘ মহাসচিব সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানগণের সাক্ষাৎ করোনা ভাইরাসের সংক্রমন বেড়ে যাওয়ায় অস্ট্রিয়ায় লকডাউন করোনা সংক্রমণ বাড়ায় ইউরোপের বিভিন্ন দেশে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ ভারতে নতুন করে ১০ হাজার ৩০২ জন করোনায় আক্রান্ত নভেম্বর মাসজুড়ে করাঞ্চলে কর মেলার সেবা পাবেন করদাতারা ঔপনিবেশিক আমলের ফৌজদারী কার্যবিধি যুগোপযোগী হচ্ছে

এবার বালিয়াকান্দি ইউএনও’র মোবাইল নম্বর ক্লোন প্রায় ৪লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে প্রতারক চক্র

  • আপডেট সময় বুধবার, ১৯ জুলাই, ২০১৭

॥রঘুনন্দন সিকদার॥ রাজবাড়ী জেলার বালিয়াকান্দি উপজেলা নির্বাহী অফিসার এইচ.এম রকিব হায়দারের দাপ্তরিক মোবাইল নম্বর ক্লোন করে গত ১৭ই জুলাই জামালপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ ইউনুস আলী সর্দারের কাছ থেকে ৩লাখ ৮৮হাজার টাকা বিকাশের মাধ্যমে হাতিয়ে নিয়েছে প্রতারক চক্র।
এ ঘটনায় জামালপুর চেয়ারম্যান মোঃ ইউনুস আলী সরদার গতকাল ১৮ই জুলাই দুপুরে বালিয়াকান্দি থানায় একটি মামলা দায়ের করেছেন। চেয়ারম্যান মোঃ ইউনুস আলী সর্দার জানান, গত ১৭ই জুলাই বেলা ১১টার দিকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তি ইউএনও’র ব্যবহৃত দাপ্তরিক ০১৭৩৩৩৩৬৪০৭ নং মোবাইল নম্বর থেকে আমার ০১৭১৫১০৩৭৬৭ নম্বরে ফোন করে টিআর, কাবিখা ও জিআর-এর জন্য মন্ত্রাণালয়ে টাকা পাঠাতে হবে বলে জানায়। কিছুক্ষণ পর ০১৮৪৯৪৫৪০২৮ নম্বর থেকে ফোন করে আমাকে টাকা পাঠানোর জন্য ২২টি বিকাশ নম্বর দেওয়া হয়। আমি কিছু বুঝে উঠার আগেই সরল বিশ্বাসে বিভিন্ন দোকান থেকে ৩লাখ ৮৮হাজার টাকা বিকাশ করে দেই। পরে ইউএনও’র কার্যালয়ের উচ্চমান সহকারী এস.এম আসলাম আমাকে ফোন করে জানান, ইউএনওর নম্বর ক্লোন করে প্রতারণা করা হচ্ছে।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা বালিয়াকান্দি থানার পরিদর্শক(তদন্ত) মোঃ আমিনুল ইসলাম বলেন, ঘটনাটি গুরুত্ব সহকারে তদন্ত করা হবে। প্রয়োজনে তথ্য-প্রযুক্তির সর্বোচ্চ ব্যবহার করা হবে।
এ বিষয়ে জানার জন্য উপজেলা নির্বাহী অফিসার এইচ.এম রকিব হায়দারের উক্ত মোবাইল নম্বরে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে নম্বরটি বন্ধ পাওয়া যায়।
টিআর, কাবিখা ও জিআর বরাদ্দের জন্য এ ধরনের লেনদেন ইতিপূর্বে করেছিলেন কি না এমন প্রশ্নের জবাবে জামালপুর চেয়ারম্যান মোঃ ইউনুস আলী সরদার বলেন, আমি সরল বিশ্বাসে প্রতারক চক্রের ফাঁদে পড়েছি। এর চেয়ে বেশী কিছু তিনি বলেননি।

নিউজটি শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো খবর
error: আপনি নিউজ চুরি করছেন, চুরি করতে পারবেন না !!!!!!