সোমবার, ১৮ নভেম্বর ২০২৪, ০৮:৩২ অপরাহ্ন
Logo
সংবাদ শিরোনাম ::
বিশ্বব্যাপী ওমিক্রন সংক্রমণ বৃদ্ধিতে আইসোলেশন মেয়াদ অর্ধেক করার ঘোষণা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ওমিক্রন ভেরিয়েন্ট ডেল্টা ও বিটার তুলনায় তিন গুণের বেশী পুনঃ সংক্রমন ঘটাতে পারে : গবেষণা প্রতিবেদন জাতিসংঘ ভবনের বাইরে এক বন্দুকধারী গ্রেফতার শান্তি চুক্তির পঞ্চম বার্ষিকী উপলক্ষে কলম্বিয়া সফর জাতিসংঘ মহাসচিব সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানগণের সাক্ষাৎ করোনা ভাইরাসের সংক্রমন বেড়ে যাওয়ায় অস্ট্রিয়ায় লকডাউন করোনা সংক্রমণ বাড়ায় ইউরোপের বিভিন্ন দেশে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ ভারতে নতুন করে ১০ হাজার ৩০২ জন করোনায় আক্রান্ত নভেম্বর মাসজুড়ে করাঞ্চলে কর মেলার সেবা পাবেন করদাতারা ঔপনিবেশিক আমলের ফৌজদারী কার্যবিধি যুগোপযোগী হচ্ছে

ধসে যাওয়ায় বালিয়াকান্দি উপজেলার নারুয়ায় নিশ্চিন্তপুর সেতু দিয়ে যানবাহন চলাচল বন্ধ

  • আপডেট সময় রবিবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২০

॥স্টাফ রিপোর্টার॥ রাজবাড়ী জেলার বালিয়াকান্দি-নারুয়া সড়কের নিশ্চিন্তপুর সেতু ধসে যাওয়ায় গত ২৪শে এপ্রিল থেকে ওই সেতু দিয়ে যানবাহন চলাচল বন্ধ করে দিয়েছে কর্তৃপক্ষ। দ্রততম সময়ের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ সেতুটি পুনঃ নির্মাণের দাবী উঠেছে।

জানা গেছে, সেতুটি বালিয়াকান্দি থেকে পাংশা উপজেলায় যাতায়াতের প্রধান সড়কে অবস্থিত। যা বালিয়াকান্দি-নারুয়া সড়ক নামে পরিচিত। ওই সেতুর নীচ দিয়ে মাঠের পানি ভাটিখালে চলে যায়। সেতুটির দৈর্ঘ্য ১২ মিটার ও প্রস্থ ৪মিটার। সেতুর উপর দিয়ে প্রতিদিন বিভিন্ন ধরনের যানবাহন চলাচল করে। বালিয়াকান্দি থেকে ওই সড়ক ব্যবহার করে আশপাশের বিভিন্ন এলাকাসহ পাংশা, মাগুরার শ্রীপুর, কুষ্টিয়ায় যাতায়াত করা হয়। তাছাড়া নারুয়া অঞ্চলের পেঁয়াজের খ্যাতি দেশ জুড়ে। দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে প্রতিদিন পেঁয়াজ কিনতে অনেক পাইকাররা আসে। তারা ট্রাক বোঝাই করে পেঁয়াজ নিয়ে যায়। ধসে যাওয়ায় গত ২৪শে এপ্রিল থেকে সেতুর উপর দিয়ে যানবাহন চলাচল বন্ধ ঘোষণা করে সেতুর দুই পাশ আটকে দেয়া হয়। এরপর থেকে বিকল্প রাস্তা দিয়ে যাতায়াত করতে হচ্ছে।

স্থানীয় বাসিন্দারা জানায়, প্রতিদিন শত শত মানুষ ওই সেতু ব্যবহার করে যাতায়াত করে। কৃষি প্রধান এলাকা হওয়ায় ফসল আনা-নেয়া করতে হয়। বর্তমানে আবার পেঁয়াজ বিক্রির মৌসুম চলছে। এ অবস্থায় সেতুটি দ্রুত মেরামত বা চলাচলের উপযোগী করা প্রয়োজন। সেতুটি বন্ধ করে দিয়ে আপাতত চলাচলের জন্য বিকল্প রাস্তা করা হলেও তা বেশীদিন চাপ সামলাতে পারবে বলে মনে হয় না।

বালিয়াকান্দি উপজেলা নির্বাহী অফিসার একেএম হেদায়েতুল ইসলাম বলেন, বিষয়টি জানার সঙ্গে সঙ্গে সরেজমিনে পরিদর্শন করেছি। অনেকদিন আগে সেতুটি নির্মাণ করা হয়েছিল। দেখে মনে হয়েছে মেরামত করার সুযোগ নেই, নতুন করে সেতু নির্মাণ করতে হবে। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। এছাড়া দুর্ঘটনা এড়াতে যানবাহন চলাচল বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। সেতুর উভয় পাশে লাল পতাকাসহ সতর্কতামূলক সাইনবোর্ড লাগানো হয়েছে।

বালিয়াকান্দি উপজেলা প্রকৌশলী আলমগীর বাদশা বলেন, সেতুটি আশির দশকে তৈরী করা হয়েছিল। নতুন করে সেতু নির্মাণের জন্য নির্বাহী প্রকৌশলীর মাধ্যমে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি লিখিতভাবে জানানো হয়েছে।

 

নিউজটি শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো খবর
error: আপনি নিউজ চুরি করছেন, চুরি করতে পারবেন না !!!!!!