রবিবার, ১২ মে ২০২৪, ০৫:২০ অপরাহ্ন
Logo
সংবাদ শিরোনাম ::
বিশ্বব্যাপী ওমিক্রন সংক্রমণ বৃদ্ধিতে আইসোলেশন মেয়াদ অর্ধেক করার ঘোষণা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ওমিক্রন ভেরিয়েন্ট ডেল্টা ও বিটার তুলনায় তিন গুণের বেশী পুনঃ সংক্রমন ঘটাতে পারে : গবেষণা প্রতিবেদন জাতিসংঘ ভবনের বাইরে এক বন্দুকধারী গ্রেফতার শান্তি চুক্তির পঞ্চম বার্ষিকী উপলক্ষে কলম্বিয়া সফর জাতিসংঘ মহাসচিব সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানগণের সাক্ষাৎ করোনা ভাইরাসের সংক্রমন বেড়ে যাওয়ায় অস্ট্রিয়ায় লকডাউন করোনা সংক্রমণ বাড়ায় ইউরোপের বিভিন্ন দেশে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ ভারতে নতুন করে ১০ হাজার ৩০২ জন করোনায় আক্রান্ত নভেম্বর মাসজুড়ে করাঞ্চলে কর মেলার সেবা পাবেন করদাতারা ঔপনিবেশিক আমলের ফৌজদারী কার্যবিধি যুগোপযোগী হচ্ছে

রাজবাড়ী জেলায় পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের ৬৯জনের পদ শূন্য

  • আপডেট সময় শনিবার, ৮ এপ্রিল, ২০১৭

॥রফিকুল ইসলাম॥ রাজবাড়ী জেলা পরিবার পরিকল্পনা বিভাগে দীর্ঘদিন নিয়োগ বন্ধ থাকায় ৬৯জন কর্মকর্তা-কর্মচারীর পদ শূন্য রয়েছে। ফলে সরকারী কার্যক্রম ধীর গতিতে চলায় জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হচ্ছে না।
জানাগেছে, জেলায় পরিবার কল্যাণ পরিদর্শিকা ১১জন, পরিবার কল্যাণ সহকারী ৫৭জন ও গোয়ালন্দ উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তার পদ গত ১বছর যাবৎ শূন্য রয়েছে।
রাজবাড়ী সদর উপজেলার দাদশী ইউনিয়নে পরিবার পরিকল্পনার কোন কর্মী মাঠ পর্যায়ে নাই। চন্দনী, খানগঞ্জ, পাঁচুরিয়া ও মূলঘর ইউনিয়নে মাত্র ১জন কর্মী দিয়ে ধীর গতিতে কার্যক্রম চলছে।
রাজবাড়ী সদর উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা কর্মকতা মোঃ শোয়েব আলী মিঞা জানান, সদর উপজেলার উদরপুর ও মূলঘর ইউনিয়নে পরিবার কল্যাণ পরিদর্শিকা(ভিজিটর) ও ২৭জন পরিবার কল্যাণ সহকারী পদ শূণ্য রয়েছে। আগামী জুন মাস পর্যন্ত আরো ১৭জন কর্মচারী অবসরে যাচ্ছেন।
তারপরও জেলার পাংশা, কালুখালী, বালিয়াকান্দি, গোয়ালন্দ উপজেলার জন্ম নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রমের চেয়ে রাজবাড়ী সদর উপজেলার কার্যক্রম ভালো। রাজবাড়ী পৌরসভার পরিবার কল্যাণ সহকারী ভাস্বতী বিশ্বাস কয়েকবার রাজবাড়ী জেলার শ্রেষ্ঠ কর্মী নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি ঢাকা বিভাগের বিভাগীয় পুরস্কারও পেয়েছেন।
রাজবাড়ী জেলা পরিবার পরিকল্পনা কার্যালয়ের উপ-পরিচালক(ভারপ্রাপ্ত) কাজী ফারুক আহমেদ জানান, জেলায় ৪৩জন পরিবার কল্যাণ পরিদর্শিকা ও ১৪২জন পরিবার কল্যাণ সহকারী দিয়ে ১১লক্ষ ৯হাজার জনসংখ্যার মধ্যে অল্প সংখ্যক জনবল দিয়ে সেবা প্রদান করা হচ্ছে। ২০১৫ সালের ২৬শে জুন পত্রিকায় ১৫জনের শূন্য পদে নিয়োগের বিজ্ঞাপন দিয়েও ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের জটিলতায় লিখিত পরীক্ষা গ্রহণ করা হয়নি। কবে নাগাদ পরীক্ষা হবে তা কেউ বলতে পারেন না। আগামী জুন পর্যন্ত আরো কর্মচারী অবসরে যাচ্ছেন। ফলে পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের কার্যক্রম ব্যাহত হওয়ার আশংকা রয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো খবর
error: আপনি নিউজ চুরি করছেন, চুরি করতে পারবেন না !!!!!!