সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ০৫:৪০ অপরাহ্ন
Logo
সংবাদ শিরোনাম ::
বিশ্বব্যাপী ওমিক্রন সংক্রমণ বৃদ্ধিতে আইসোলেশন মেয়াদ অর্ধেক করার ঘোষণা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ওমিক্রন ভেরিয়েন্ট ডেল্টা ও বিটার তুলনায় তিন গুণের বেশী পুনঃ সংক্রমন ঘটাতে পারে : গবেষণা প্রতিবেদন জাতিসংঘ ভবনের বাইরে এক বন্দুকধারী গ্রেফতার শান্তি চুক্তির পঞ্চম বার্ষিকী উপলক্ষে কলম্বিয়া সফর জাতিসংঘ মহাসচিব সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানগণের সাক্ষাৎ করোনা ভাইরাসের সংক্রমন বেড়ে যাওয়ায় অস্ট্রিয়ায় লকডাউন করোনা সংক্রমণ বাড়ায় ইউরোপের বিভিন্ন দেশে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ ভারতে নতুন করে ১০ হাজার ৩০২ জন করোনায় আক্রান্ত নভেম্বর মাসজুড়ে করাঞ্চলে কর মেলার সেবা পাবেন করদাতারা ঔপনিবেশিক আমলের ফৌজদারী কার্যবিধি যুগোপযোগী হচ্ছে

বঙ্গবন্ধু ফেলোশিপ পেলেন রাজবাড়ীর সন্তান ইমরান

  • আপডেট সময় শনিবার, ১৩ এপ্রিল, ২০১৯

॥স্টাফ রিপোর্টার॥ বঙ্গবন্ধু ফেলোশিপ পেয়েছেন রাজবাড়ীর সন্তান মোঃ মেহেদী আলম ইমরান। গত ১০ই এপ্রিল সকালে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার হাতে ফেলোশিপের চেক তুলে দেন।
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় এ চেক প্রদান অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। অনুষ্ঠানে মেহেদী আলম ইমরানসহ ১৫জনকে বঙ্গবন্ধু বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ফেলোশিপ, এসএসটি ফেলোশিপ এবং বিশেষ গবেষণা অনুদানের চেক প্রদান করা হয়।
মোঃ মেহেদী আলম ইমরান রাজবাড়ী জেলা সদরের দাদশী ইউনিয়নের আগমাড়াই গ্রামের মোঃ ওয়াজেদ আলীর ছেলে।
মোঃ মেহেদী আলম ইমরান জানান, তিনি বর্তমানে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে একোয়া কালচার বিভাগের প্রফেসর ড. মুহাম্মদ মাহফুজুল হকের তত্ত্বাবধানে পিএইচডি ফেলো হিসেবে গবেষণা করছেন।
তিনি বাংলাদেশের মৎস্য চাষের বর্তমান অবস্থা এবং আন্তর্জাতিক মানদন্ডের মধ্যে কি ধরণের ফারাক রয়েছে, তা নিয়ে গবেষনা করছেন। তার পিএইচডি গবেষনার শিরোনাম হচ্ছে “Constraints and potentials of international aquaculture certification in Bangladesh”। এই গবেষনার মাধ্যমে বাংলাদেশের মৎস্য চাষের বর্তমান অবস্থা কি, নিরাপদ মৎস্য উৎপাদনে বাংলাদেশ কতটা পিছিয়ে, দেশের মৎস্য সেক্টরকে টেকসই করণ ও রপ্তানি যোগ্য করতে সরকারের কি ধরণের পদক্ষেপ নিতে হবে, এসব বিষয় গুলো উঠে আসবে।
মেহেদী আলম ইমরান আরো জানান, তার গবেষনা কার্যক্রমের একটি অংশ বঙ্গবন্ধু বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ফেলোশিপ ট্রাস্ট থেকে প্রাপ্ত অর্থায়নে পরিচালনা করে আসছে। তিনি একোয়াকালচার সেক্টরে যুগোপযোগি গবেষনার জন্য এ ফেলোশিপে নির্বাচিত হন। সম্প্রতি তার পিএইচডি গবেষনার একটি অংশ থেকে Development of pangasius-carp polyculture in Bangladesh: Understanding farm characteristics by, and association between, socio-economic and biological variables’ শিরোনামে একটি আর্টিক্যাল আন্তর্জাতিক সবচেয়ে বড় প্রকাশক ঊষংবারবৎ এর স্বনামধন্য জার্নাল একোয়াকালচার এ প্রকাশিত হয়।
তার এই গবেষনা সম্পূর্ণ হলে আন্তর্জাতিক জার্নালে আরো কয়েকটি আর্টিক্যাল প্রকাশিত হবে, যেখানে একোয়াকালচার অর্থাৎ মৎস্য চাষ প্রদ্ধতির আন্তর্জাতিক দিক নির্দেশনা থাকবে, যা বাস্তবায়ন করলে বাংলাদেশের উৎপাদিত মাছ আন্তর্জাতিক বাজারের রপ্তানির দুয়ার উন্মোচিত হবে বলে জানান তরুণ এ গবেষক।

নিউজটি শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো খবর
error: আপনি নিউজ চুরি করছেন, চুরি করতে পারবেন না !!!!!!