মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ০৭:২৩ অপরাহ্ন
Logo
সংবাদ শিরোনাম ::
বিশ্বব্যাপী ওমিক্রন সংক্রমণ বৃদ্ধিতে আইসোলেশন মেয়াদ অর্ধেক করার ঘোষণা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ওমিক্রন ভেরিয়েন্ট ডেল্টা ও বিটার তুলনায় তিন গুণের বেশী পুনঃ সংক্রমন ঘটাতে পারে : গবেষণা প্রতিবেদন জাতিসংঘ ভবনের বাইরে এক বন্দুকধারী গ্রেফতার শান্তি চুক্তির পঞ্চম বার্ষিকী উপলক্ষে কলম্বিয়া সফর জাতিসংঘ মহাসচিব সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানগণের সাক্ষাৎ করোনা ভাইরাসের সংক্রমন বেড়ে যাওয়ায় অস্ট্রিয়ায় লকডাউন করোনা সংক্রমণ বাড়ায় ইউরোপের বিভিন্ন দেশে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ ভারতে নতুন করে ১০ হাজার ৩০২ জন করোনায় আক্রান্ত নভেম্বর মাসজুড়ে করাঞ্চলে কর মেলার সেবা পাবেন করদাতারা ঔপনিবেশিক আমলের ফৌজদারী কার্যবিধি যুগোপযোগী হচ্ছে

ইসলামপুরে শ্মাশান সংলগ্ন পাউবোর জায়গা থেকে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

  • আপডেট সময় বুধবার, ১ আগস্ট, ২০১৮

॥রঘুনন্দন সিকদার॥ রাজবাড়ী জেলার বালিয়াকান্দি উপজেলার ইসলামপুর ইউনিয়নের নারায়ণপুর সার্বজনীন মহাশ্মশান এলাকায় থাকা পানি উন্নয়ন বোর্ডের(পাউবোর’র) বেদখলকৃত জায়গা উদ্ধার করেছেন উপজেলা সহকারী কমিশনার(ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ তায়েব-উর-রহমান আশিক।
গতকাল ৩১শে জুলাই বেলা ১১টার দিকে তিনি এই জায়গা উদ্ধার করেন। এ সময় পানি উন্নয়ন বোর্ডের প্রতিনিধি আব্দুল আলিম, ইসলামপুর ইউনিয়নের ভূমি সহকারী কর্মকর্তা সুদর্শন কুমার সাহা, নওপাড়া সার্বজনীন দুর্গা মন্দিরের সভাপতি অলোক কুমার সরকার ও ইসলামপুর ইউনিয়ন হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রীস্টান ঐক্য পরিষদের সভাপতি নিবাস মজুমদারসহ বালিয়াকান্দি থানা পুলিশের একটি দল উপস্থিত ছিলেন।
নারায়ণপুর সার্বজনীন মহাশ্মশানের সভাপতি ডাঃ সুনীল কুমার ঘোষ জানান, ১শত বছরেরও অধিক সময় ধরে হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকজন পানি উন্নয়ন বোর্ডের এই ১৫ শতাংশ জায়গা সার্বজনীন মহাশ্মশান হিসেবে ব্যবহার করে আসছে। হঠাৎ করে নারায়ণপুর গ্রামের মৃতঃ কেসমত শেখের ছেলে মালেক শেখ মহাশ্মশানের জায়গা দখল করে একটি ঘর তোলে। আস্তে আস্তে সে পুরো জায়গায় আরসিসি পিলার তোলে পাকা ঘর নির্মাণের জন্য। তখন আমরা বাধা দিলে মালেক শেখ প্রকাশ করে, সে পানি উন্নয়ন বোর্ডের নিকট থেকে জমি লিজ নিয়েছে। তবে ডিসিআর দেখতে চাইলে সে তা দেখাতে পারেনি। পরে আমরা এই জমির জন্য জেলা প্রশাসকের কাছে আবেদন করি। তখন জেলা প্রশাসক তদন্তের জন্য তহশীলদারের কাছে পাঠালে তহশীলদার তার প্রতিবেদনে উল্লেখ করেন, হিন্দু সমাজের লোকজন পূর্বপুরুষ থেকে জায়গাটি সার্বজনীন মহাশ্মশান হিসেবে ভোগ-দখল করে আসছে। পরে জেলা প্রশাসক আমাদের পক্ষে জায়গাটির জন্য পানি উন্নয়ন বোর্ডে সুপারিশ করেন। স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যানও একইভাবে প্রতিবেদন দেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো খবর
error: আপনি নিউজ চুরি করছেন, চুরি করতে পারবেন না !!!!!!