শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০৫:৪২ পূর্বাহ্ন
Logo
সংবাদ শিরোনাম ::
বিশ্বব্যাপী ওমিক্রন সংক্রমণ বৃদ্ধিতে আইসোলেশন মেয়াদ অর্ধেক করার ঘোষণা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ওমিক্রন ভেরিয়েন্ট ডেল্টা ও বিটার তুলনায় তিন গুণের বেশী পুনঃ সংক্রমন ঘটাতে পারে : গবেষণা প্রতিবেদন জাতিসংঘ ভবনের বাইরে এক বন্দুকধারী গ্রেফতার শান্তি চুক্তির পঞ্চম বার্ষিকী উপলক্ষে কলম্বিয়া সফর জাতিসংঘ মহাসচিব সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানগণের সাক্ষাৎ করোনা ভাইরাসের সংক্রমন বেড়ে যাওয়ায় অস্ট্রিয়ায় লকডাউন করোনা সংক্রমণ বাড়ায় ইউরোপের বিভিন্ন দেশে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ ভারতে নতুন করে ১০ হাজার ৩০২ জন করোনায় আক্রান্ত নভেম্বর মাসজুড়ে করাঞ্চলে কর মেলার সেবা পাবেন করদাতারা ঔপনিবেশিক আমলের ফৌজদারী কার্যবিধি যুগোপযোগী হচ্ছে

সঠিক পরিচয় উদঘাটন না হওয়া পর্যন্ত বালিয়াকান্দিতে নবজাতকসহ সেই পাগলী মা পুলিশী পাহারায় থাকবে ————পুলিশ সুপার আসমা সিদ্দিকা মিলি,বিপিএম-সেবা

  • আপডেট সময় শনিবার, ১০ মার্চ, ২০১৮

॥রঘুনন্দন সিকদার॥ বালিয়াকান্দি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গতকাল ৯ই মার্চ দুপুর ১টার দিকে সেই পাগলী ও তার বাচ্চাটিকে দেখে গেলেন রাজবাড়ীর পুলিশ সুপার আসমা সিদ্দিকা মিলি,বিপিএম-সেবা। এ সময় তিনি বাচ্চাটিকে কোলে নিয়ে আদর করেন এবং পাগলী মা-সহ অন্যান্যদের সাথে কথা বলে খোঁজ-খবর নেন।
তাদেরকে দেখার পর পুলিশ সুপার উপস্থিত সাংবাদিকদের বলেন, সঠিক পরিচয় উদঘাটন ও সুব্যবস্থা না হওয়া পর্যন্ত তারা পুলিশী পাহারায় থাকবে। তাদের সুচিকিৎসার জন্য আমাদের পক্ষ থেকে সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। এ সময় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ রাকিব খান, সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার(পাংশা সার্কেল) মোঃ ফজলুল করিম, বালিয়াকান্দি থানার অফিসার ইনচার্জ হাসিনা বেগম, এস.আই কাইসার হামিদ এবং এস.আই নূর মোহাম্মদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, এ বিষয়ে গতকাল ৯ই মার্চ দৈনিক মাতৃকণ্ঠের প্রথম পাতায় ‘বালিয়াকান্দিতে পাগলীর পুত্র সন্তান প্রসব॥হারিয়ে যাওয়ার আশংকায় পুলিশ পাহারা’ শিরোনামে একটি সংবাদ প্রকাশিত হয়।
এরআগে গত ৮ই মার্চ বিকালে নারুয়া গ্রামের জনৈক ইকামতের স্ত্রী রূপালী বেগম শাবনুর নামের ওই পাগলীকে বালিয়াকান্দি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে এলে সেখানে সে পুত্র সন্তানটি প্রসব করে। পাগলী নিজেকে নওগাঁ জেলার আত্রাই উপজেলার দিঘীর হাট গ্রামের শাহীনের স্ত্রী বলে জানায়।
পাগলীকে হাসপাতালে নিয়ে আসা রূপালী বেগম বলেন, সে প্রায় দেড় মাস ধরে নারুয়ার মধুপুর তিন রাস্তার মোড়ের একটি পরিত্যক্ত ঘরে থাকতো। আমার বাড়ীতে প্রায়ই আসতো। পোয়াতী বলে তাকে খেতে দিতাম। খাওয়া-দাওয়া করে সে যেখানে থাকতো সেখানে চলে যেত।

নিউজটি শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো খবর
error: আপনি নিউজ চুরি করছেন, চুরি করতে পারবেন না !!!!!!