রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ০৪:০১ অপরাহ্ন
Logo
সংবাদ শিরোনাম ::
বিশ্বব্যাপী ওমিক্রন সংক্রমণ বৃদ্ধিতে আইসোলেশন মেয়াদ অর্ধেক করার ঘোষণা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ওমিক্রন ভেরিয়েন্ট ডেল্টা ও বিটার তুলনায় তিন গুণের বেশী পুনঃ সংক্রমন ঘটাতে পারে : গবেষণা প্রতিবেদন জাতিসংঘ ভবনের বাইরে এক বন্দুকধারী গ্রেফতার শান্তি চুক্তির পঞ্চম বার্ষিকী উপলক্ষে কলম্বিয়া সফর জাতিসংঘ মহাসচিব সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানগণের সাক্ষাৎ করোনা ভাইরাসের সংক্রমন বেড়ে যাওয়ায় অস্ট্রিয়ায় লকডাউন করোনা সংক্রমণ বাড়ায় ইউরোপের বিভিন্ন দেশে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ ভারতে নতুন করে ১০ হাজার ৩০২ জন করোনায় আক্রান্ত নভেম্বর মাসজুড়ে করাঞ্চলে কর মেলার সেবা পাবেন করদাতারা ঔপনিবেশিক আমলের ফৌজদারী কার্যবিধি যুগোপযোগী হচ্ছে

৭ই মার্চকে জাতীয় ঐতিহাসিক দিবস হিসেবে উদযাপনের সিদ্ধান্ত মন্ত্রিসভায় অনুমোদিত

  • আপডেট সময় মঙ্গলবার, ১৪ জুলাই, ২০২০

॥স্টাফ রিপোর্টার॥ প্রতি বছর ৭ই মার্চ তারিখকে জাতীয় ঐতিহাসিক দিবস ঘোষণা এবং দিবসটি উদযাপনের জন্য মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ জারিকৃত এই বিষয়ক পরিপত্রের ‘ক’ ক্রমিকে অন্তর্ভুক্তির প্রস্তাব অনুমোদন করেছে মন্ত্রিসভা।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে গতকাল ১৩ই জুলাই সকালে মন্ত্রিসভার ভার্চুয়াল বৈঠকে এই অনুমোদন দেওয়া হয়। গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রিসভার এই বৈঠকে যোগ দেন এবং অন্যান্য মন্ত্রিপরিষদ সদস্যবৃন্দ সচিবালয়ের মন্ত্রিপরিষদ সভাকক্ষে উপস্থিত ছিলেন। পরে বিকেলে বৈঠকের বিষয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ‘সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় থেকে এ প্রস্তাবটি এসেছে। হাইকোর্টে এ সংক্রান্ত একটি রিট পিটিশনের প্রেক্ষিতে যে দু’টি সিদ্ধান্ত ছিল তাঁর একটি হল, ৭ই মার্চকে জাতীয় ঐতিহাসিক দিবস হিসেবে ঘোষণা করা এবং দ্বিতীয়টি, প্রত্যেক উপজেলাতে যেন বঙ্গবন্ধুর ম্যুরাল নির্মাণ করা হয়।’

তিনি বলেন, ‘বর্ণিত রিটের রুলে প্রদত্ত নির্দেশনাসমূহ জন-আকাঙ্খার সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ বিধায় ৭ই মার্চকে জাতীয় ঐতিহাসিক দিবস ঘোষণার বিষয়ে মতামত চেয়ে সকল মন্ত্রণালয় ও বিভাগে প্রেরিত প্রত্রের অনাপত্তি পাওয়া গিয়েছে।’

সচিব বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণ এদেশের স্বাধীনতার মূল প্রেরণা। বিশ^ ঐতিহ্যের প্রামাণ্য দলিল হিসেবে এর স্বীকৃতি দিয়ে ইউনেস্কো ভাষণটিকে ইতোমধ্যেই ‘মেমোরি অব দ্যা ওয়ার্ল্ড রেজিস্টারে অন্তর্ভূক্ত করেছে।’

খন্দকার আনোয়ার এ বিষয়ে আরো বলেন, ‘অর্থ বিভাগ মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অনুমোদন সাপেক্ষে জাতীয় পর্যায়ের দিবস পালনের তালিকায় ৭ মার্চকে ‘ক’ ক্যাটাগরিভূক্ত দিবস হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করে জাতীয়ভাবে উদযাপনের সম্মতি প্রদান করেছে।’

এর ফলে, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক দিবস উদযাপন/পালন সংক্রান্ত মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে জারিকৃত পরিপ্রত্রের ‘ক’ ক্রমিকে ‘একুশে ফেব্রুয়ারী শহীদ দিবস/আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস’ এর পরে ৭ই মার্চকে জাতীয় ঐতিহাসিক দিবস হিসেবে অন্তর্ভূক্তির প্রস্তাব অনুমোদিত হলো।

নিউজটি শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো খবর
error: আপনি নিউজ চুরি করছেন, চুরি করতে পারবেন না !!!!!!