॥মোক্তার হোসেন॥ খুব শিঘ্রই পাংশা-মৃগী সড়ক এবং যশাই-মাছপাড়া সড়কে যানবাহন চলাচল ও যাত্রীসাধারণের দুর্ভোগ দূর হচ্ছে।
রাজবাড়ী-২ আসনের জাতীয় সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ জিল্লুল হাকিমের সার্বিক দিক নির্দেশনা ও প্রচেষ্টায় এলজিইডি’র আরসিআইপি প্রজেক্টের আওতায় পাংশা-মৃগী সড়কের মৃগী পর্যন্ত (পাংশা উপজেলার সীমানা পর্যন্ত) প্রায় ১১ কিঃ মিঃ সড়ক এবং যশাই- মাছপাড়া সড়কের ৩ কিঃ মিঃ-এর অধিক রাস্তা পুনর্বাসনে ইজিপি’র মাধ্যমে দরপত্র প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। ইতোমধ্যে টেন্ডার এপিপি’র অনুমোদন হয়েছে।
জানা যায়, পাংশা-মৃগী সড়ক খুবই ব্যস্ততম সড়ক। প্রায় ১১ কিঃ মিঃ এ সড়কের বিভিন্ন স্থান ভেঙ্গেচুরে বেহালদশা সৃষ্টি হয়েছে। দুর্ভোগ হচ্ছে এ সড়কে চলাচল সবধরণের যানবাহন ও যাত্রীসাধারণের নিত্য সঙ্গী। পাংশা-মৃগী সড়কের বেহালদশা দেখে কেই কেই বলছেন-এ সড়ক হচ্ছে ‘পাংশার দুঃখ’। তবে খুব শিঘ্রই পাংশার দুঃখ দূর হচ্ছে বলে জানালেন পাংশা উপজেলা প্রকৌশলী মোঃ হাবিবুর রহমান।
তিনি জানান, রাজবাড়ী-২ আসনের জাতীয় সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ জিল্লুল হাকিমের সার্বিক দিক-নির্দেশনা ও প্রচেষ্টায় এলজিইডি’র আরসিআইপি প্রজেক্টের আওতায় পাংশা-মৃগী সড়কের মৃগী পর্যন্ত (পাংশা উপজেলার সীমানা পর্যন্ত) প্রায় ১১ কিঃ মিঃ সড়ক এবং যশাই-মাছপাড়া সড়কের ৩ কিঃ মিঃ-এর অধীক রাস্তা পুনর্বাসনে ইজিপি’র মাধ্যমে দরপত্র প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। ইতোমধ্যে টেন্ডার এপিপি’র অনুমোদন হয়েছে। এ দুটি রাস্তা চৌড়া হবে ১৮ ফুট করে।