মঙ্গলবার, ০৬ মে ২০২৫, ১১:৩০ অপরাহ্ন
Logo
সংবাদ শিরোনাম ::
বিশ্বব্যাপী ওমিক্রন সংক্রমণ বৃদ্ধিতে আইসোলেশন মেয়াদ অর্ধেক করার ঘোষণা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ওমিক্রন ভেরিয়েন্ট ডেল্টা ও বিটার তুলনায় তিন গুণের বেশী পুনঃ সংক্রমন ঘটাতে পারে : গবেষণা প্রতিবেদন জাতিসংঘ ভবনের বাইরে এক বন্দুকধারী গ্রেফতার শান্তি চুক্তির পঞ্চম বার্ষিকী উপলক্ষে কলম্বিয়া সফর জাতিসংঘ মহাসচিব সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানগণের সাক্ষাৎ করোনা ভাইরাসের সংক্রমন বেড়ে যাওয়ায় অস্ট্রিয়ায় লকডাউন করোনা সংক্রমণ বাড়ায় ইউরোপের বিভিন্ন দেশে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ ভারতে নতুন করে ১০ হাজার ৩০২ জন করোনায় আক্রান্ত নভেম্বর মাসজুড়ে করাঞ্চলে কর মেলার সেবা পাবেন করদাতারা ঔপনিবেশিক আমলের ফৌজদারী কার্যবিধি যুগোপযোগী হচ্ছে

রাজবাড়ীর মহিলা মাদ্রাসা ও এতিমখানার কার্যক্রম অব্যাহত রাখতে সহযোগিতা কামনা

  • আপডেট সময় রবিবার, ৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৯

॥কাজী তানভীর মাহমুদ॥ রাজবাড়ী শহরের ধুঞ্চি এলাকায় নারীদের ইসলামী শিক্ষায় সুশিক্ষিত ও পবিত্র কোরআনের হাফেজ তৈরীর জন্য গড়ে উঠেছে ‘ফাতেমা বিনতে মোস্তফা মহিলা হাফেজিয়া মাদ্রাসা লিল্লাহ বোর্ডিং ও এতিমখানা’। সেখানে বর্তমানে শতাধিক ছাত্রী লেখাপড়া করছে। তার মধ্যে প্রায় ৫০ জন ছাত্রী অতিদরিদ্র ও এতিম।
রাজবাড়ী পৌরসভার ১নং ওয়ার্ডের ধুঞ্চি পূর্বপাড়ায় ২০১০ সালে ব্যক্তিগত উদ্যোগে মাদ্রাসাটি স্থাপন করেন মোঃ গোলাম মোস্তফা চৌধুরী ওরফে বাবু ক্বারী। নিজের প্রচেষ্টা ও শ্রম দিয়ে সাধারণ মানুষের সহযোগিতায় তিনি প্রতিষ্ঠানটির কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছেন। গরীব ও এতিম ছাত্রীদের ফ্রি, অর্ধ-ফ্রি লেখাপড়াসহ খাওয়া-দাওয়া চলছে। ১০ জন মহিলা শিক্ষিকা দ্বারা পাঠদান করা হচ্ছে। এর পাশাপাশি দেয়া হচ্ছে সেলাই প্রশিক্ষণ।
মাদ্রাসার শিক্ষিকা ক্বারীমা মোছাঃ ফাতেমা বলেন, এই প্রতিষ্ঠানে শতাধিক ছাত্রী আরবী ও সাধারণ শিক্ষার পাশাপাশি সেলাই প্রশিক্ষণ নিচ্ছে। লেখাপড়া করে তারা মানুষের মতো মানুষ হবে। পবিত্র কোরআন পড়ে তারা হাফেজ হচ্ছে। এই প্রতিষ্ঠানের এতিম-দরিদ্র-অসহায় ছাত্রীদের জন্য প্রয়োজন সকলের সহযোগিতা।
মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি মোঃ গোলাম মোস্তফা চৌধুরী ওরফে বাবু ক্বারী বলেন, ২০১০ সাল থেকে এ পর্যন্ত প্রতিষ্ঠানটি সাধারণ মানুষের সহযোগিতায় পরিচালিত হয়ে আসছে। সরকারী কোন ধরনের অনুদান না পাওয়ায় প্রতিষ্ঠানটি পরিচালনা করা অনেক কষ্টসাধ্য হয়ে পড়েছে। তাই মোমিন মুসলমান ভাই-বোনদের কাছে আমার আকুল আবেদন, আপনাদের যাদের সামর্থ্য আছে তারা দান, ফিতরা, যাকাত, মৌসুমী ফসল, সদকা, মানত ইত্যাদি দ্বারা আর্থিক সহযোগিতা করে অসহায় এতিম-দরিদ্র ছাত্রীদের দ্বীনি শিক্ষার পাশাপাশি কারিগরি প্রশিক্ষণের সুযোগ করে দিন।
তিনি আরও বলেন, শতাধিক ছাত্রীর আবাসিক ব্যবস্থার জন্য একটি ভবন, পাঠদানের শ্রেণী কক্ষ, পোশাক, বোরকা, বই-খাতা, চিকিৎসা, খাবার ও শিক্ষিকাদের সম্মানীর জন্য অনেক টাকার প্রয়োজন। তাই সকলের নিকট আর্থিক সহায়তা কামনা করছি।

নিউজটি শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো খবর
error: আপনি নিউজ চুরি করছেন, চুরি করতে পারবেন না !!!!!!