শুক্রবার, ০১ নভেম্বর ২০২৪, ০৩:২৩ পূর্বাহ্ন
Logo
সংবাদ শিরোনাম ::
বিশ্বব্যাপী ওমিক্রন সংক্রমণ বৃদ্ধিতে আইসোলেশন মেয়াদ অর্ধেক করার ঘোষণা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ওমিক্রন ভেরিয়েন্ট ডেল্টা ও বিটার তুলনায় তিন গুণের বেশী পুনঃ সংক্রমন ঘটাতে পারে : গবেষণা প্রতিবেদন জাতিসংঘ ভবনের বাইরে এক বন্দুকধারী গ্রেফতার শান্তি চুক্তির পঞ্চম বার্ষিকী উপলক্ষে কলম্বিয়া সফর জাতিসংঘ মহাসচিব সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানগণের সাক্ষাৎ করোনা ভাইরাসের সংক্রমন বেড়ে যাওয়ায় অস্ট্রিয়ায় লকডাউন করোনা সংক্রমণ বাড়ায় ইউরোপের বিভিন্ন দেশে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ ভারতে নতুন করে ১০ হাজার ৩০২ জন করোনায় আক্রান্ত নভেম্বর মাসজুড়ে করাঞ্চলে কর মেলার সেবা পাবেন করদাতারা ঔপনিবেশিক আমলের ফৌজদারী কার্যবিধি যুগোপযোগী হচ্ছে

ডিসেম্বরের মধ্যে পদ্মা বহুমুখী সেতুর মূল কাঠামো দৃশ্যমান হবে

  • আপডেট সময় রবিবার, ১৫ নভেম্বর, ২০২০

॥স্টাফ রিপোর্টার॥ আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে ৬ দশমিক ১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ পদ্মা সেতু পুরোপুরি দৃশ্যমান হবে বলে আশা করা হচ্ছে এবং শিগগিরই সেতুটির অবশিষ্ট চারটি স্প্যান বসানোর প্রস্তুতি চলছে।
পদ্মা বহুমুখী সেতু প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক মোঃ শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা ডিসেম্বরের মধ্যে বাকি চারটি স্প্যান স্থাপনের বিষয়ে আশাবাদী। এরমধ্য দিয়েই বৃহত্তম সেতুর মূল কাঠামো দৃশ্যমান হবে।’
তিনি বলেন, পদ্মা সেতুর ৩৭তম স্প্যানটি এই মাসে স্থাপন করা হয়েছে এবং এখন সেতুটির মূল কাঠামোর মোট ৫ হাজার ৫৫০ মিটার দৃশ্যমান।
প্রকল্পের একজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, পদ্মা সেতুর ৩৮ তম স্প্যান ১৬ নভেম্বর এবং ৩৯তম স্প্যানটি ২৩শে নভেম্বর স্থাপন করা হবে। আগামী ২রা ডিসেম্বর ৪০তম স্প্যান এবং অবশিষ্টটি ১০ই ডিসেম্বর স্থাপন করা হবে।
পদ্মা সেতু বাংলাদেশের একটি বৃহত্তম অবকাঠামো, যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উদ্যোগে করা হচ্ছে। নিজস্ব অর্থায়নের মাধ্যমে ২০১৪ সালের ডিসেম্বরে এর নির্মাণ কাজ শুরু হয়। অর্থনীতিবিদরা বলেছেন, পদ্মা সেতু দেশে একটি সমন্বিত যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে তুলতে সহায়তা করবে, যা বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের অর্থনৈতিক দৃশ্যপট পাল্টে যাবে।
তারা বলেন, সরকার অত্যন্ত আশাবাদী যে, নতুন এই বৃহত্তম কাঠামো ২০২১ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে শেষ হয়ে গেলে দেশের জিডিপি ১ দশমিক ২ শতাংশ বাড়িয়ে তুলতে পারে।
পদ্মা সেতুর নির্মাণ কাজ শেষ হওয়ার পর এই অঞ্চলটিতে এক যুগান্তকারী উন্নয়নের সূচনা করবে এবং বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থানও উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পাবে।
মূল সেতুটি নির্মাণের কাজটি চীনা ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান ‘চায়না মেজর ব্রিজ ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানী’ করছে। অন্যদিকে, চীনা কোম্পানী সিনো হাইড্রো কর্পোরেশন এতে নদী শাসনের কাজটি করছে।
উল্লেখ্য, ২০২১ সালে পদ্মা বহুমুখী সেতুতে যান চলাচলের জন্য উন্মুক্ত হবে বলে আশা করা হচ্ছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো খবর
error: আপনি নিউজ চুরি করছেন, চুরি করতে পারবেন না !!!!!!