শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪, ০৫:১৫ অপরাহ্ন
Logo
সংবাদ শিরোনাম ::
বিশ্বব্যাপী ওমিক্রন সংক্রমণ বৃদ্ধিতে আইসোলেশন মেয়াদ অর্ধেক করার ঘোষণা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ওমিক্রন ভেরিয়েন্ট ডেল্টা ও বিটার তুলনায় তিন গুণের বেশী পুনঃ সংক্রমন ঘটাতে পারে : গবেষণা প্রতিবেদন জাতিসংঘ ভবনের বাইরে এক বন্দুকধারী গ্রেফতার শান্তি চুক্তির পঞ্চম বার্ষিকী উপলক্ষে কলম্বিয়া সফর জাতিসংঘ মহাসচিব সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানগণের সাক্ষাৎ করোনা ভাইরাসের সংক্রমন বেড়ে যাওয়ায় অস্ট্রিয়ায় লকডাউন করোনা সংক্রমণ বাড়ায় ইউরোপের বিভিন্ন দেশে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ ভারতে নতুন করে ১০ হাজার ৩০২ জন করোনায় আক্রান্ত নভেম্বর মাসজুড়ে করাঞ্চলে কর মেলার সেবা পাবেন করদাতারা ঔপনিবেশিক আমলের ফৌজদারী কার্যবিধি যুগোপযোগী হচ্ছে

রোহিঙ্গা সংকটের স্থায়ী সমাধানের আহবান জানিয়েছে ইউএনএইচসিআর

  • আপডেট সময় শনিবার, ২২ আগস্ট, ২০২০

॥আন্তর্জাতিক ডেস্ক॥ জাতিসংঘ উদ্বাস্তু বিষয়ক সংস্থা ইউএনএইচসিআর মিয়ানমারের বাস্তুহারা ও রাজ্যহারা রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের জন্য সহায়তা প্রদান এবং সংকটের সমাধানের জন্য পুনরায় আহবান জানিয়েছে।
২০১৭ সালের আগস্ট থেকে মিয়ানমার থেকে পালিয়ে এসে রোহিঙ্গা শরনার্থীদের বাংলাদেশে আশ্রয় গ্রহনের তিন বছর পূর্তি উপলক্ষে জাতিসংঘ গতকাল ২১শে আগস্ট এক বিবৃতিতে বলেছে, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে শুধুমাত্র শরণার্থী এবং তাদের স্বাগতিক সম্প্রদায়কে সমর্থন দিলেই চলবে না, তাদেরকে রোহিঙ্গা সংকট সমাধানের উপায়ও খুজে বের করতে হবে।
ইউএনএইচসিআর’র এক বিবৃতিতে গতকাল ২১শে আগস্ট বলা হয়েছে, বাংলাদেশ রোহিঙ্গাদের মানবিক সহায়তা দিয়ে আসছে, এরপর কোভিড-১৯ সংক্রমন অতিরিক্ত জটিলতা সৃষ্টি করেছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশ রোহিঙ্গাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছে এবং জীবন রক্ষাকারী মানবিক সহায়তা প্রদান করেছে। প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে আশ্রয় গ্রহনকারী ১০জন রোহিঙ্গা উদ্বাস্তুর মধ্যে নয় জনই এখন বাংলাদেশে অবস্থান করছে।
বিবৃতিতে আরো বলা হয়, রোহিঙ্গা শরণার্থীদের এবং বাংলাদেশী স্বাগতিক কমিউনিটিতে অব্যাহত বিনিয়োগের মাধ্রমে এই উদারতাকে অবশ্যই স্বীকৃতি দিতে হবে। মূলতঃ রোহিঙ্গাদের দুর্দশার সমাধান এবং রাখাইন রাজ্য বিষয়ক এডভাইজারী কমিটির সুপারিশ বাস্তবায়ন করা মিয়ানমারের ওপর নির্ভরশীল যা করতে তারা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
বিবৃতিতে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের নিরাপদ ও টেকসই প্রত্যাবাসনে মিয়ানমার ও রোহিঙ্গা শরণার্থীদের মধ্যে আলোচনা অব্যাহত রাখার ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়। এতে বলা হয়, রোহিঙ্গারা নিজ আবাসভূমিতে ফিরে যেতে পারে, এমন পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে এবং স্বাধীনভাবে তাদের চলাচলের ক্ষেত্রে আরোপিত বিধি নিষেধ তুলে নিতে হবে। তাগের নাগরিকত্ব ফিরিয়ে দিতে হবে।
বিবৃতিতে বলা হয়, মিয়ানমারের মোট রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠির তিন ভাগই এখন দেশের বাইরে অবস্থান করছে। এরমধ্যে বাংলাদেশের কক্সবাজারে রোহিঙ্গা শিবিরেই ৮ লাখ ৬০ হাজার রোহিঙ্গা রয়েছে।
ইউএনএইচসিআর বলেছে, আমাদের সম্মিলিত প্রয়াস শুধুমাত্র গৃহহারা রোহিঙ্গাদের মযার্দাই নিশ্চিত করবে না, তাদের প্রত্যাশা ও উজ্জল ভবিষ্যতও নিশ্চিত করবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো খবর
error: আপনি নিউজ চুরি করছেন, চুরি করতে পারবেন না !!!!!!