চৈত্র সংক্রন্তির ঢাক বাজিয়ে
আসবে বলে জানান দিলেনা
এবার তুমি।
পরলেনা লাল-সাদা শাড়ী।
ফোটালেনা কৃষ্ণচূড়া,
দিলেনা খোপায় তুমি ফুল।
না দিলে সাজাতে বরণ ডালা
না দিলে খুলে হালখাতা।
হলনা প্রভাত ফেরী,
না হলো মিষ্টিমুখ,
না চললো গরুর গাড়ি।
রোজকার সকালে পান্ত খেয়ে
যাদের শুরু হয় জীবিকা-যুদ্ধ,
ভালোই করেছ, এবার তুমি
বাঁচিয়েছো ওদের,
দাওনি করতে অপমান।
তাই বলে এভাবে…..
নিঃশব্দে নিরবে,
কেন করলে অভিমান….?
সেজে ওঠো তুমি মহিমায়,
নতুন সূর্যে শুদ্ধ করে নাও ধরা,
ধুয়ে দাও যত ব্যধিজরা।
ফিরিয়ে দাও কর্মমুখর দিন,
দিন মজুরের হাসি।
ভোলো অভিমান, রুদ্র হও তুমি,
বড় বেশি বেমানান এই বিবর্ণ বৈশাখ।