শনিবার, ১১ মে ২০২৪, ০৫:৩৭ অপরাহ্ন
Logo
সংবাদ শিরোনাম ::
বিশ্বব্যাপী ওমিক্রন সংক্রমণ বৃদ্ধিতে আইসোলেশন মেয়াদ অর্ধেক করার ঘোষণা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ওমিক্রন ভেরিয়েন্ট ডেল্টা ও বিটার তুলনায় তিন গুণের বেশী পুনঃ সংক্রমন ঘটাতে পারে : গবেষণা প্রতিবেদন জাতিসংঘ ভবনের বাইরে এক বন্দুকধারী গ্রেফতার শান্তি চুক্তির পঞ্চম বার্ষিকী উপলক্ষে কলম্বিয়া সফর জাতিসংঘ মহাসচিব সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানগণের সাক্ষাৎ করোনা ভাইরাসের সংক্রমন বেড়ে যাওয়ায় অস্ট্রিয়ায় লকডাউন করোনা সংক্রমণ বাড়ায় ইউরোপের বিভিন্ন দেশে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ ভারতে নতুন করে ১০ হাজার ৩০২ জন করোনায় আক্রান্ত নভেম্বর মাসজুড়ে করাঞ্চলে কর মেলার সেবা পাবেন করদাতারা ঔপনিবেশিক আমলের ফৌজদারী কার্যবিধি যুগোপযোগী হচ্ছে

রাজবাড়ীর খানখানাপুরে শহীদ পরিবার ও মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা প্রদান

  • আপডেট সময় মঙ্গলবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০১৯

॥আশিকুর রহমান॥ ‘হানাদার মুক্ত দিবস’ উপলক্ষে রাজবাড়ী সদর উপজেলার খানখানাপুরের ৪০টি শহীদ পরিবার ও ১০জন বীর মুক্তিযোদ্ধাকে সংবর্ধনা প্রদান করা হয়েছে।
খানখানাপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের উদ্যোগে গতকাল ৯ই ডিসেম্বর বিকালে খানখানাপুর কাপড় বাজারে এই সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ও জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ফকীর আব্দুল জব্বার।
খানখানাপুর ইউনিয়ন মুক্তিযোদ্ধা সংসদের কমান্ডার নাজিম উদ্দিন মিয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে সাবেক সংসদ সদস্য ও জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মুন্সী আব্দুল লতিফ, জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক ডেপুটি কমান্ডার ও খানখানাপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রেজাউল করিম লাল, সুরাজ মোহিনী ইনস্টিটিউট স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ সিরাজ উদ্দিন বিশ্বাস ও বীর মুক্তিযোদ্ধা নাজিমুদ্দিন মোল্লা প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন খানখানাপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আমির আলী মোল্লা ও সাধারণ সম্পাদক ফরহাদ হোসেন নান্নু।
খানখানাপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা রেজাউল করিম লাল জানান, ১৯৭১ সালের ২১শে এপ্রিল থেকে ৯ই ডিসেম্বর পর্যন্ত পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী ও তাদের দোসররা খানখানাপুর ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকায় গণহত্যা ও লুটতরাজ করে। এতে ৪৫জন মানুষ শহীদ হন। ৯ই ডিসেম্বর খানখানাপুর ও এর আশপাশের এলাকার মুক্তিযোদ্ধারা পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী ও তাদের দোসরদের সাথে সম্মুখ যুদ্ধে জয়লাভ করলে খানখানাপুর হানাদারমুক্ত হয়। এরপর থেকে দিনটি খানখানাপুর হানাদার মুক্ত দিবস হিসেবে পালিত হয়ে আসছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো খবর
error: আপনি নিউজ চুরি করছেন, চুরি করতে পারবেন না !!!!!!