রবিবার, ২১ এপ্রিল ২০২৪, ০৮:১৮ পূর্বাহ্ন
Logo
সংবাদ শিরোনাম ::
বিশ্বব্যাপী ওমিক্রন সংক্রমণ বৃদ্ধিতে আইসোলেশন মেয়াদ অর্ধেক করার ঘোষণা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ওমিক্রন ভেরিয়েন্ট ডেল্টা ও বিটার তুলনায় তিন গুণের বেশী পুনঃ সংক্রমন ঘটাতে পারে : গবেষণা প্রতিবেদন জাতিসংঘ ভবনের বাইরে এক বন্দুকধারী গ্রেফতার শান্তি চুক্তির পঞ্চম বার্ষিকী উপলক্ষে কলম্বিয়া সফর জাতিসংঘ মহাসচিব সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানগণের সাক্ষাৎ করোনা ভাইরাসের সংক্রমন বেড়ে যাওয়ায় অস্ট্রিয়ায় লকডাউন করোনা সংক্রমণ বাড়ায় ইউরোপের বিভিন্ন দেশে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ ভারতে নতুন করে ১০ হাজার ৩০২ জন করোনায় আক্রান্ত নভেম্বর মাসজুড়ে করাঞ্চলে কর মেলার সেবা পাবেন করদাতারা ঔপনিবেশিক আমলের ফৌজদারী কার্যবিধি যুগোপযোগী হচ্ছে

রাজবাড়ী জেলায় ১৭দিন ইলিশ ধরা বন্ধ থাকলে উৎপাদন বাড়তো ৫ হাজার টন

  • আপডেট সময় রবিবার, ২৭ অক্টোবর, ২০১৯

॥হেলাল মাহমুদ॥ প্রধান প্রজনন মৌসুম হওয়ায় দেশব্যাপী ইলিশ ধরার উপর ২২দিনের সরকারী নিষেধাজ্ঞা চলছে। ইতিমধ্যে (২৫শে অক্টোবর পর্যন্ত) নিষেধাজ্ঞার ১৭দিন অতিবাহিত হয়েছে।
এ সময়কালে রাজবাড়ী জেলার ৮৫ কিলোমিটার এলাকার পদ্মা নদী থেকে মোবাইল কোর্টের অভিযানে প্রায় ৩ হাজার পিস মা ইলিশ জব্দ করে বিভিন্ন এতিমখানা, মাদ্রাসা ও দরিদ্র মানুষের মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে। এর বাইরে আরও অন্তত ৫০ গুণ মা ইলিশ নিধন হয়েছে।
জেলা মৎস্য বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, শুধুমাত্র উদ্ধারকৃত ৩ হাজার ইলিশ বাঁচানো গেলেই প্রায় ৫ হাজার টন উৎপাদন বাড়তো। অভিযানের বাইরে থাকা ধরে নেয়া ইলিশের হিসাব করলে যার পরিমাণ আরও অনেক বেশী।
এ বিষয়ে জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মোহাঃ মজিনুর রহমান বলেন, একেকটি মা ইলিশ গড়ে দুই থেকে তিন লক্ষ করে ডিম পাড়ে। অভিযানের ১৭দিনে রাজবাড়ী জেলায় ৩হাজার ইলিশ উদ্ধার হয়েছে। এর মধ্যে পুরুষ ইলিশের সংখ্যা বাদ দিলে যা থাকে সেই হিসেবে করলেও দেখা যায়, মাছগুলো ধরা না হলে কয়েক কোটি ডিম পাড়তো, যা থেকে ইলিশের উৎপাদন অন্তত ৫হাজার টন বাড়তো। উদ্ধারকৃত ইলিশের বাইরে জেলেরা আরও অন্তত কয়েকগুণ মা ইলিশ ধরেছে, যা না ধরলে উল্লেখিত পরিমাণের চেয়ে উৎপাদন আরও অনেক বাড়তো।

নিউজটি শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো খবর
error: আপনি নিউজ চুরি করছেন, চুরি করতে পারবেন না !!!!!!