শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪, ০৯:৫৮ পূর্বাহ্ন
Logo
সংবাদ শিরোনাম ::
বিশ্বব্যাপী ওমিক্রন সংক্রমণ বৃদ্ধিতে আইসোলেশন মেয়াদ অর্ধেক করার ঘোষণা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ওমিক্রন ভেরিয়েন্ট ডেল্টা ও বিটার তুলনায় তিন গুণের বেশী পুনঃ সংক্রমন ঘটাতে পারে : গবেষণা প্রতিবেদন জাতিসংঘ ভবনের বাইরে এক বন্দুকধারী গ্রেফতার শান্তি চুক্তির পঞ্চম বার্ষিকী উপলক্ষে কলম্বিয়া সফর জাতিসংঘ মহাসচিব সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানগণের সাক্ষাৎ করোনা ভাইরাসের সংক্রমন বেড়ে যাওয়ায় অস্ট্রিয়ায় লকডাউন করোনা সংক্রমণ বাড়ায় ইউরোপের বিভিন্ন দেশে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ ভারতে নতুন করে ১০ হাজার ৩০২ জন করোনায় আক্রান্ত নভেম্বর মাসজুড়ে করাঞ্চলে কর মেলার সেবা পাবেন করদাতারা ঔপনিবেশিক আমলের ফৌজদারী কার্যবিধি যুগোপযোগী হচ্ছে

জাতিসংঘের সদস্য রাষ্ট্রসমূহকে ‘শান্তির সংস্কৃতি’ ধারণা কাজে লাগানোর আহ্বান

  • আপডেট সময় রবিবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৯
PHOTO BY UN

॥আন্তর্জাতিক ডেস্ক॥ এজেন্ডা ২০৩০ অর্জনে জাতিসংঘের সদস্য রাষ্ট্রসমূহকে ‘শান্তির সংস্কৃতি’ ধারণা কাজে লাগানোর আহ্বান জানিয়েছেন জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি রাষ্ট্রদূত মাসুদ বিন মোমেন।
গত শুক্রবার জাতিসংঘ সদর দপ্তরের সাধারণ পরিষদ হলে ‘শান্তির সংস্কৃতি’ ধারণাটির ২০ বছর পূর্তি উপলক্ষে আয়োজিত উচ্চ পর্যায়ের ফোরামের সাধারণ আলোচনায় অংশ নিয়ে দেশ পর্যায়ের ভাষণে তিনি এ আহবান জানান।
উচ্চ পর্যায়ের এই ইভেন্টটি ৭৩তম জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের সভাপতি মিজ্ মারিয়া ফার্নান্দে এস্পিনোসা গার্সেজ আয়োজন করেছেন।
রাষ্ট্রদূত মাসুদ বলেন, ‘আজ থেকে ২০ বছর আগে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বে ‘শান্তির সংস্কৃতি’র মতো আদর্শিক রেজুলেশনটি গ্রহণের প্রক্রিয়া শুরু করে বাংলাদেশ যা ছিল দেশের জন্য অত্যন্ত মর্যাদার বিষয়।’
তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৯৯৭ সালে ‘শান্তির সংস্কৃতি’ ধারণাটি জাতিসংঘে উত্থাপন করেন এবং ওই বছরই সাধারণ পরিষদ তা এজেন্ডা হিসেবে গ্রহণ করে। পরবর্তীতে ১৯৯৯ সালের ১৩ই সেপ্টেম্বর সর্বসম্মতিক্রমে চূড়ান্তভাবে এটি গৃহীত হয়।
‘শান্তির সংস্কৃতি’ আজ প্রণিধানযোগ্য একটি ধারণা হিসেবে প্রতিষ্ঠা পেয়েছে এবং এর সুর জাতিসংঘের বৃহত্তর পরিসরে অনুরণিত হচ্ছে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে এর আওতায় বেশ কয়েকটি নতুন রেজুলেশনও গৃহীত হয়েছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
তিনি বলেন, এজেন্ডা ২০৩০ পরবর্তী সময়ে আরও কীভাবে এই ধারণাটিকে কাজে লাগানো যায় তা আমাদের ভেবে দেখতে হবে এবং এ বিষয়ে সকলকে আরও এগিয়ে আসতে হবে যাতে কোনোভাবে শান্তির সংস্কৃতি ধারণাটি হারিয়ে না যায়।
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের সভাপতি মারিয়া ফার্নান্দে এস্পিনোসা গার্সেজ উচ্চ পর্যায়ের এই ইভেন্টে সভাপতিত্ব করেন এবং উদ্বোধনী ভাষণ দেন।
অনুষ্ঠানে অব্যাহত শান্তির প্রতি একাত্বতা প্রকাশ করে বক্তব্য রাখেন নোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়ী মিজ্ লেইমা জিবোয়ি এবং কি-নোট উপস্থাপন করেন ঘানার আসান্তি জনগোষ্ঠীর রাজা ওতুম্ফুও ওসেই টুটু-২। উচ্চাঙ্গ যন্ত্রসঙ্গীত পরিবেশন করেন নিউইয়র্ক প্রবাসী খ্যাতনামা বাংলাদেশী সেতার বাদক ওস্তাদ মোরশেদ খান ও তবলা বাদক তপন মোদক।

নিউজটি শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো খবর
error: আপনি নিউজ চুরি করছেন, চুরি করতে পারবেন না !!!!!!