রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ০৫:১৫ অপরাহ্ন
Logo
সংবাদ শিরোনাম ::
বিশ্বব্যাপী ওমিক্রন সংক্রমণ বৃদ্ধিতে আইসোলেশন মেয়াদ অর্ধেক করার ঘোষণা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ওমিক্রন ভেরিয়েন্ট ডেল্টা ও বিটার তুলনায় তিন গুণের বেশী পুনঃ সংক্রমন ঘটাতে পারে : গবেষণা প্রতিবেদন জাতিসংঘ ভবনের বাইরে এক বন্দুকধারী গ্রেফতার শান্তি চুক্তির পঞ্চম বার্ষিকী উপলক্ষে কলম্বিয়া সফর জাতিসংঘ মহাসচিব সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানগণের সাক্ষাৎ করোনা ভাইরাসের সংক্রমন বেড়ে যাওয়ায় অস্ট্রিয়ায় লকডাউন করোনা সংক্রমণ বাড়ায় ইউরোপের বিভিন্ন দেশে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ ভারতে নতুন করে ১০ হাজার ৩০২ জন করোনায় আক্রান্ত নভেম্বর মাসজুড়ে করাঞ্চলে কর মেলার সেবা পাবেন করদাতারা ঔপনিবেশিক আমলের ফৌজদারী কার্যবিধি যুগোপযোগী হচ্ছে

কামারখালী বাজার রক্ষার দাবীতে ব্যবসায়ীদের সমাবেশ-মানববন্ধন

  • আপডেট সময় বৃহস্পতিবার, ১২ ডিসেম্বর, ২০১৯

॥মাহবুব হোসেন পিয়াল॥ ফরিদপুর জেলার অন্যতম বৃহৎ পাটের মোকাম ও ব্যবসা কেন্দ্র মধুখালী উপজেলার কামারখালী বাজার রক্ষার দাবীতে সমাবেশ ও মানববন্ধন করেছে সেখানকার ব্যবসায়ীরা।
গতকাল ১১ই ডিসেম্বর সকালে কামারখালী বাজারের প্রধান গলিতে অনুষ্ঠিত সমাবেশে কামারখালী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাহিদুর রহমান বাবু’র সভাপতিত্বে বাজার ব্যবসায়ী সমিতির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি বাদশা মন্ডল, সাধারণ সম্পাদক আঃ সালাম মন্ডল, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক আরিফুর রহমান, ব্যবসায়ী জাহিদুল ইসলাম, প্রবীর কুমার সাহা, মুক্তিযোদ্ধা আবু বকর মোল্লা, আড়পাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাকির হোসেন মোল্লা ও ইউপি সদস্য আবুল কালাম আজাদ প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
বক্তাগণ বলেন, মধুখালী উপজেলার কামারখালী ইউনিয়ন থেকে গড়াই নদী হয়ে পার্শ্ববর্তী মাগুরা জেলা পর্যন্ত রেলপথ নির্মাণের সমীক্ষা চলছে। গত বছর প্রকল্পটি একনেকের বৈঠকে পাশ হয়। এখন তারা জানতে পেরেছেন, কামারখালী বাজারের মধ্য দিয়ে এই রেলপথ স্থাপন করা হবে। এটি হলে শত বছরের পুরাতন গুরুত্বপূর্ণ বাজারটির ব্যবসা কেন্দ্র ও পাটের মোকাম ভেঙ্গে যাবে। শত শত ব্যবসায়ী ক্ষতিগ্রস্ত হবেন। যে স্থান দিয়ে রেলপথটি নেয়ার কথা জানা যাচ্ছে সেটি বাজারের মধ্যবর্তী প্রধান গলি। এর দু’পাশে বাজারের সবচেয়ে বড় ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও ভবনগুলো রয়েছে। শত বছরের পুরনো একটি মন্দিরও রয়েছে এখানে। এসব স্থাপনা উচ্ছেদ হয়ে গেলে শুধু ঐতিহ্যই নয়, বাজারটিই শেষ হয়ে যাবে। বিকল্প হিসেবে পশ্চিম দিক দিয়ে রেললাইন স্থাপন করা হোক। সেখানে পর্যাপ্ত পরিত্যক্ত সরকারী জমিও রয়েছে।
এ বিষয়ে মধুখালী উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোস্তফা মানোয়ার বলেন, কামারখালী বাজার ভেঙে রেথপথ করার যে কথাটি বলা হচ্ছে সেটি সঠিক নয়। গুরুত্বপূর্ণ ব্যবসা কেন্দ্র হিসেবে বাজারটিকে রক্ষা করেই পাশ দিয়ে রেলপথ নির্মাণ করা হবে।
ব্যবসায়ীদের উদ্বেগের ব্যাপারে তিনি বলেন, রেলপথ স্থাপনের প্রাক-সমীক্ষার জন্য আশপাশের জমির মাটি পরীক্ষা (সয়েল টেস্ট) করা হচ্ছে। হয়তো এ জন্য তারা শঙ্কিত হয়ে পড়েছেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো খবর
error: আপনি নিউজ চুরি করছেন, চুরি করতে পারবেন না !!!!!!