রবিবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৪, ০৭:৪২ পূর্বাহ্ন
Logo
সংবাদ শিরোনাম ::
বিশ্বব্যাপী ওমিক্রন সংক্রমণ বৃদ্ধিতে আইসোলেশন মেয়াদ অর্ধেক করার ঘোষণা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ওমিক্রন ভেরিয়েন্ট ডেল্টা ও বিটার তুলনায় তিন গুণের বেশী পুনঃ সংক্রমন ঘটাতে পারে : গবেষণা প্রতিবেদন জাতিসংঘ ভবনের বাইরে এক বন্দুকধারী গ্রেফতার শান্তি চুক্তির পঞ্চম বার্ষিকী উপলক্ষে কলম্বিয়া সফর জাতিসংঘ মহাসচিব সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানগণের সাক্ষাৎ করোনা ভাইরাসের সংক্রমন বেড়ে যাওয়ায় অস্ট্রিয়ায় লকডাউন করোনা সংক্রমণ বাড়ায় ইউরোপের বিভিন্ন দেশে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ ভারতে নতুন করে ১০ হাজার ৩০২ জন করোনায় আক্রান্ত নভেম্বর মাসজুড়ে করাঞ্চলে কর মেলার সেবা পাবেন করদাতারা ঔপনিবেশিক আমলের ফৌজদারী কার্যবিধি যুগোপযোগী হচ্ছে

বালিয়াকান্দি পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের ৯ম শ্রেণীর পরীক্ষার এক প্রশ্নেই ৩৯টি বানান ভুল

  • আপডেট সময় সোমবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৯

॥দেবাশীষ বিশ্বাস॥ রাজবাড়ীর বালিয়াকান্দি সরকারী পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের কারিগরি বিভাগের ৯ম শ্রেণীর সাধারণ গণিত বিষয়ের মডেল টেস্ট পরীক্ষার এক প্রশ্নেই ৩৯টি ভুল পরিলক্ষিত হয়েছে।
গত ২১শে সেপ্টেম্বর দুপুরে বানান ভুলে ভরা ওই প্রশ্নপত্রেই ৭০ নম্বরের আড়াই ঘন্টার পরীক্ষাটি গ্রহণ করা হয়েছে। এতে বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী, অভিভাবকসহ সকলের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। প্রশ্নপত্রটির ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ায় ব্যাপক সমালোচনা হচ্ছে।
প্রশ্নপত্রে দেখা যায়-বিদ্যালয়, দৈর্ঘ্য, উৎপাদক, আয়তন, রেখাংশ, সমান, কোণ ইত্যাদি শব্দের স্থলে বিদ্যায়ল, দৈঘ্যা, উৎপদাক, অয়তন, রেখাঅংশ, সমনি, কর্নাট লেখা হয়েছে।
বিদ্যালয়ের এক পরীক্ষার্থী জানায়, এসব ভুলের ব্যাপারে পরীক্ষার হলে গিয়াস স্যারকে বললে তিনি মুখে ঠিক করে দেন এবং তারা সেগুলো হাতে লিখে ঠিক করে পরীক্ষা দেয়।
বিদ্যালয়ের গণিতের শিক্ষক রফিকুল ইসলাম বলেন, আমরা কয়েকজন মিলে প্রশ্ন করে আহ্বায়ক কমিটির কাছে দিয়েছিলাম। নির্ভুলভাবে প্রশ্নপত্র ছাপানোর দায়িত্ব তাদের উপরই বর্তায়।
বিদ্যালয়ের পরীক্ষা পরিচালনা কমিটির আহ্বায়ক শেখ আব্দুল মাজেদ প্রশ্নপত্রের ভুলের বিষয়টি স্বীকার করে বলেন, প্রশ্নটির প্রায় ১৫ শতাংশ বানান ভুল ছিল। প্রশ্নপত্রটি ছাপা হয়ে আসার পর আমাদের ভালোভাবে দেখে পরীক্ষা গ্রহণ করা উচিত ছিল। এটা আমাদের ভুল হয়েছে। তবে এই ভুলের দায় শুধু আমার একার না, কমিটির আরও যারা সদস্য ছিলেন তাদের উপরও পড়ে।
এ বিষয়ে জেলা প্রশাসক দিলসাদ বেগম বলেন, এমন ঘটনা অত্যন্ত দুঃখজনক। এমন ভুলে ভরা প্রশ্নে কীভাবে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হলো সে ব্যাপারে খোঁজ নিয়ে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। তিনি আরও বলেন, শিক্ষার মানোন্নয়নে সম্মিলিতভাবে কাজ করতে হবে। আগামীতে শিক্ষকদের সাথে যে সভাটি রয়েছে সেখানে বিষয়টির উপর গুরুত্ব আরোপ করা হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো খবর
error: আপনি নিউজ চুরি করছেন, চুরি করতে পারবেন না !!!!!!