মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ০৯:২১ অপরাহ্ন
Logo
সংবাদ শিরোনাম ::
বিশ্বব্যাপী ওমিক্রন সংক্রমণ বৃদ্ধিতে আইসোলেশন মেয়াদ অর্ধেক করার ঘোষণা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ওমিক্রন ভেরিয়েন্ট ডেল্টা ও বিটার তুলনায় তিন গুণের বেশী পুনঃ সংক্রমন ঘটাতে পারে : গবেষণা প্রতিবেদন জাতিসংঘ ভবনের বাইরে এক বন্দুকধারী গ্রেফতার শান্তি চুক্তির পঞ্চম বার্ষিকী উপলক্ষে কলম্বিয়া সফর জাতিসংঘ মহাসচিব সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানগণের সাক্ষাৎ করোনা ভাইরাসের সংক্রমন বেড়ে যাওয়ায় অস্ট্রিয়ায় লকডাউন করোনা সংক্রমণ বাড়ায় ইউরোপের বিভিন্ন দেশে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ ভারতে নতুন করে ১০ হাজার ৩০২ জন করোনায় আক্রান্ত নভেম্বর মাসজুড়ে করাঞ্চলে কর মেলার সেবা পাবেন করদাতারা ঔপনিবেশিক আমলের ফৌজদারী কার্যবিধি যুগোপযোগী হচ্ছে

ক্ষমতার অপব্যবহারের অভিযোগে দুদকের দুই কর্মকর্তা বরখাস্ত

  • আপডেট সময় মঙ্গলবার, ২২ মে, ২০১৮

॥স্টাফ রিপোর্টার॥ দায়িত্বে অবহেলা, অসদাচরণ এবং ক্ষমতার অপব্যবহারের অভিযোগে গত রবিবার দুর্নীতি দমন কমিশনের(দুদক) এক কর্মকর্তাকে বরখাস্ত এবং একই ধরনের অভিযোগে অপর এক কর্মকর্তাকে গতকাল শনিবার সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।
দুদকের মহাপরিচালক(প্রশাসন) মোহাম্মদ মুনীর চৌধুরী জানান, কমিশনের সহকারী পরিচালক এস.এম শামীম ইকবালকে বরখাস্ত এবং একই অপরাধে সহকারী পরিচালক বীর কান্ত রায়কে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।
তিনি জানান, দুদক কর্মকর্তা-কর্মচারীরা যাতে দুর্নীতি ও ক্ষমতার অপব্যবহারে জড়িয়ে না যায়, তা নিশ্চিত করতে এ শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। দুদকে প্রাতিষ্ঠানিক অনুশাসন প্রতিষ্ঠার প্রয়োজনে আরও কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
দুদক সুত্র জানায়, খুলনায় সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে কর্মরত অবস্থায় এস.এম শামীম ইকবাল একটি দুর্নীতির মামলায় চার্জশিট দাখিল করতে গিয়ে গড়িমসি করেন। তিনি এক বছরের বেশি সময় আদালতে চার্জশিট দাখিল না করে তা নিজের কাছে রেখে দেন। দুদকের বিভাগীয় তদন্তে তার বিরুদ্ধে দায়িত্বে অবহেলা ও অসদাচরণের অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় গত ২০শে মে তাঁকে চুড়ান্তভাবে বরখাস্ত করা হয়। এ বরখাস্ত আদেশের ফলে তিনি চাকুরী থেকে অবসরের কোন সুবিধা পাবেন না বলে দুদক সুত্র জানায়।
অপরদিকে দিনাজপুরে সমন্বিত জেলা কার্যালয় কর্মরত সহকারী পরিচালক বীর কান্ত রায় একটি ব্যাংকের ঋণ জালিয়াতির মামলায় তদন্ত কার্যক্রমে এক বছরের বেশি অর্থৎ ৩৮৪দিন সময়ক্ষেপণ করেন। বীর কান্ত রায় কোন না কোনভাবে আসামির মাধ্যমে প্রভাবিত হয়ে তদন্ত কার্যক্রমে বিলম্ব করেন বলে বিভাগীয় তদন্তে প্রমাণিত হওয়ায় তাঁকে চাকুরী থেকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো খবর
error: আপনি নিউজ চুরি করছেন, চুরি করতে পারবেন না !!!!!!