বাংলাদেশের নারী যেমন ঘর সাজানো, শিক্ষাঙ্গনে, কর্মক্ষেত্রে সফল তেমনি সফলতার ছাপ রেখেছেন ক্রীড়াঙ্গনেও। নারী ক্রীড়াবিদদের হাত ধরে কম সাফল্য পায়নি বাংলাদেশ। জোবরা রহমান লিনু ১৬ বার জাতীয় টেবিল টেনিসে চ্যাম্পিয়ান হয়ে গিনেস বুকে নাম তুলে ইতিহাস তৈরি করেছেন। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে বাংলাদেশকে ভালোভাবেই তুলে ধরেছেন সালমা-খাদিজারা। দৌড়ে দ্রুততম মানবী নাজমুন্নাহার বিউটি। দক্ষিণ এশিয়া ১২তম এস এ গেমসে সীমান্ত এবং শীলা স্বর্ণ জিতে ইতিহাস রচনা করেছেন। খেলার ঝুলিতে এরকম অসংখ্য সাফল্য রয়েছে এখন বাংলাদেশের নারীদের। ‘সাফ অনূর্ধ্ব-১৫ মহিলা ফুটবল চ্যাম্পিয়নশীপেও সাফল্যের পতাকা বহন করেছে মেয়েরা। আইসিসি নারী বিশ্বকাপের কোয়ালিফায়িং রাউন্ডে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে বড়ো জয় পেয়েছে বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দল। নারীরা খেলাধুলার সঙ্গে জড়িত থাকলে তাদের শারীরিক শক্তি অর্জনের পাশাপাশি মানসিক প্রশান্তিও বাড়বে। খেলার মাঠে মেয়েদের সফল এই পদচারণা বিশ্ব দরবারে বাংলাদেশকে একধাপ এগিয়ে নিয়েছে -পিআইডি।