Site icon দৈনিক মাতৃকণ্ঠ

বঙ্গবন্ধুর চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে সোনার বাংলা গড়তে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে কাজ করতে হবে ——– শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী কাজী কেরামত আলী

॥আসহাবুল ইয়ামিন রয়েন॥ বিনম্র শ্রদ্ধা এবং ভালোবাসায় পালিত হয়েছে জাতির অবিসংবাদিত নেতা, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৩তম শাহাদাত বার্ষিকী এবং জাতীয় শোক দিবস।
দিবসটি উপলক্ষে রাজবাড়ী জেলা প্রশাসনের আয়োজনে গতকাল ১৫ই আগস্ট বিভিন্ন কর্মসূচী পালন করা হয়। সূর্যোদয়ের সাথে সাথে সকল সরকারী, আধা সরকারী, স্বায়ত্ত্বশাসিত প্রতিষ্ঠান, বেসরকারী অফিস ও ভবনসমূহে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত করে উত্তোলনের মাধ্যমে দিনের কর্মসূচী শুরু হয়।
এরপর সকাল ৯টায় জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে স্থাপিত জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্যে কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের প্রতিমন্ত্রী এবং রাজবাড়ী-১ আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ্ব কাজী কেরামত আলী ও সংরক্ষিত মহিলা আসনের সংসদ সদস্য কামরুন নাহার চৌধুরী লাভলী,
জেলা প্রশাসনের পক্ষে জেলা প্রশাসক মোঃ শওকত আলীর নেতৃত্বে অন্যান্য কর্মকর্তাবৃন্দ, জেলা পুলিশের পক্ষে পুলিশ সুপার আসমা সিদ্দিকা মিলি বিপিএম-সেবা’র নেতৃত্বে অন্যান্য কর্মকর্তাগণ, জেলা জজশীপ ও জেলা জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেসী ও জেলা বার এসোসিয়েশনের পক্ষে জেলা ও দায়রা জজ মোঃ আমিনুল হকসহ অন্যান্য বিচারকগণ ও জেলা বার এসোসিয়েশনের নেতৃবৃন্দ, স্বাস্থ্য বিভাগের পক্ষে সিভিল সার্জন ডাঃ মোঃ রহিম বক্সের নেতৃত্বে সদর হাসপাতালের তত্বাবধায়ক স্বপন কুমার গুহসহ অন্যান্য কর্মকর্তা-কর্মচারীগণ, জেলা পরিষদের পক্ষে চেয়ারম্যান ফকীর আব্দুল জব্বারের নেতৃত্বে কর্মকর্তা-কর্মচারীগণ, এলজিইডির পক্ষে নির্বাহী প্রকৌশলী খান এ শামীমের নেতৃত্বে অন্যান্য কর্মকর্তা-কর্মচারীগণ, সড়ক ও জনপথ বিভাগের পক্ষে নির্বাহী প্রকৌশলী কেবিএম সাদ্দাম হোসেনের নেতৃত্বে অন্যান্য কর্মকর্তা-কর্মচারীগণ, রাজবাড়ী পৌরসভার পক্ষে মেয়র মহম্মদ আলী চৌধুরীর নেতৃত্বে কাউন্সিলর ও কর্মকর্তা-কর্মচারীগণ, জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের পক্ষে ভারপ্রাপ্ত কমান্ডার আমজাদ হোসেন ও সাবেক কমান্ডার আবুল হোসেনসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ, জেলা আওয়ামী লীগ ও মহিলা আওয়ামী লীগের পক্ষে সাধারণ সম্পাদক ও শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী আলহাজ্ব কাজী কেরামত আলী এমপির নেতৃত্বে সংরক্ষিত মহিলা আসনের এমপি কামরুন নাহার চৌধুরী লাভলীসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ, জেলা যুব মহিলা লীগের পক্ষে সভানেত্রী মীর মাহফুজা খাতুন মলির নেতৃত্বে যুব মহিলা লীগের নেত্রী এবং শিক্ষা প্রতিমন্ত্রীর কন্যা ও এপিএস কাজী কানিজ ফাতেমা চৈতীসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ, দৈনিক মাতৃকণ্ঠের পক্ষ থেকে সম্পাদক খোন্দকার আব্দুল মতিনের নেতৃত্বে উপদেষ্টা সম্পাদক আবুল কালামসহ, সহকারী সম্পাদক শিহাবুর রহমান, চীফ রিপোর্টার আসহাবুল ইয়ামিন রয়েনসহ অন্যান্য সাংবাদিকগণ, বিভিন্ন সরকারী দপ্তরের পক্ষ থেকে কর্মকর্তা ও কর্মচারীগণ, বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পক্ষে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীগণসহ সর্বস্তরের মানুষ পুষ্পস্তবক অর্পণ করার মাধ্যমে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সকাল সাড়ে ৯টায় জেলা প্রশাসক মোঃ শওকত আলীর নেতৃত্বে শোক র‌্যালী কালেক্টরেটের আ¤্রকানন চত্বর থেকে বের হয়ে প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে পুনরায় একই স্থানে এসে শেষ হয়। র‌্যালীতে জনপ্রতিনিধি, বিভিন্ন সরকারী দপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীগণ, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-শিক্ষার্থীবৃন্দ এবং বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও পেশাজীবী সংগঠনসহ সর্বস্তরের মানুষ র‌্যালীতে অংশগ্রহণ করে।
র‌্যালী শেষে সকাল ১০টায় কালেক্টরেটের আম্রকানন চত্বরে নির্মিত মঞ্চে অনুষ্ঠিত হয় আলোচনা সভা। জেলা প্রশাসক মোঃ শওকত আলীর সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী আলহাজ্ব কাজী কেরামত আলী এমপি, সম্মানিত বিশেষ অতিথি হিসেবে সংরক্ষিত মহিলা আসনের সংসদ সদস্য কামরুন নাহার চৌধুরী লাভলী, বিশেষ অতিথি হিসেবে পুলিশ সুপার আসমা সিদ্দিকা মিলি বিপিএম-সেবা, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ফকীর আব্দুল জব্বার, সিভিল সার্জন ডাঃ মোঃ রহিম বক্স ও পৌর মেয়র মহম্মদ আলী চৌধুরী, অন্যান্যের মধ্যে জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের ভারপ্রাপ্ত কমান্ডার আমজাদ হোসেন মন্টু ও জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি প্রফেসর ফকরুজ্জামান মুকুট প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
এ সময় বিভিন্ন সরকারী দপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীগণ, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-শিক্ষার্থীবৃন্দ এবং বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও পেশাজীবী সংগঠনের নেতৃবৃন্দসহ অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।
আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী আলহাজ্ব কাজী কেরামত আলী এমপি বলেন, আমাদের স্বাধীনতার মহান স্থপতি হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালী জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট স্বাধীনতা বিরোধী পাকিস্তানী ষড়ন্ত্রকারীদের গভীর চক্রান্তে এদেশীয় কিছু কুলাঙ্গারের নির্মম বুলেটের আঘাতে সপরিবারে শাহাদতবরণ করেন। ইতিহাসের এই জঘন্যতম হত্যাকান্ডের মাধ্যমে ষড়যন্ত্রকারীরা চেয়েছিল বঙ্গবন্ধুর নাম এদেশের মানুষের অন্তর থেকে মুছে ফেলতে। কিন্তু তাদের সেই উদ্দেশ্য কখনোই সফল হয়নি। বরং আজকে জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর শাহাদত বার্ষিকীতে বাংলাদেশের আবাল বৃদ্ধ বনিতা সকলে অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে তার প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করছে। কথায় আছে, রাখে আল্লাহ মারে কে। তারা যতই বঙ্গবন্ধুকে মুছে ফেলার চেষ্টা করুক, আল্লাহ্র ইচ্ছায় আজকে সকলের অন্তরেই বঙ্গবন্ধুর জন্য আলাদা স্থান তৈরী হয়েছে। বঙ্গবন্ধু এদেশের মানুষকে তার জীবন দিয়ে ভালোবেসে গেছেন। তিনি অসীম সাহসের অধিকারী ও এদেশের মানুষকে ভালোবাসতেন বলেই ১৯৪৭ সালে দেশভাগের পর ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু ঘাতকের নির্মম বুলেটে শাহাদতের আগ পর্যন্ত পাকিস্তানীদের সকল শোষণ-নিপীড়নের প্রতিবাদ করার মাধ্যমে বাঙালীর স্বাধীনতা অর্জন ও স্বাধীনতা পরবর্তীকালে যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ পুনর্গঠনসহ বাংলাদেশকে বিশ্বের বুকে একটি সুখী, সমৃদ্ধ সোনার বাংলা হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু স্বাধীনতার বিরোধী ঘাতক চক্র তার এই স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দেয়ার আগেই সপরিবারে হত্যা করে।
তিনি আরো বলেন, আমাদের সকলকে আজ বঙ্গবন্ধুর চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে তার স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ে তুলতে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে কাজ করতে হবে।
সম্মানিত বিশেষ অতিথির বক্তব্যে সংরক্ষিত মহিলা আসনের সংসদ সদস্য কামরুন নাহার চৌধুরী লাভলী বলেন, বঙ্গবন্ধুকে ছাড়া বাংলাদেশকে চিন্তা করা যায় না। ঘাতক চক্র ১৫ই আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে হত্যার মাধ্যমে তার স্মৃতিকে যতই বাঙালীর মন থেকে মুছে ফেলার চেষ্টা করুক তা কখনোই সম্ভব হবে না। কারণ বঙ্গবন্ধুর অবস্থান এদেশের প্রতিটি মানুষের অন্তরে মিশে আছে। আর সেই জন্যই বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করতে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার হাতকে আরও শক্তিশালী করতে হবে। যার জন্য আমাদের সকলকে আগামী সংসদ নির্বাচনে নৌকা প্রতীকে ভোট দিয়ে তাকে আবার পুনরায় প্রধানমন্ত্রী বানাতে হবে।
স্বাগত বক্তব্যে জেলা প্রশাসক মোঃ শওকত আলী বলেন, ১৫ই আগস্ট বাঙালীর জন্য সবচেয়ে শোকাবহ দিন। আজ থেকে ৪৩ বছর আগে আমরা আমাদের স্বাধীনতার মহান স্থপতি প্রাণপ্রিয় নেতা জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হারিয়েছিলাম। সেদিন এদেশীয় কিছু পাকিস্তানী দালালের গভীর যড়যন্ত্রে সামরিক বাহিনীর কিছু সংখ্যক উচ্চাভিলাষী বিপথগামী কর্মকর্তার নির্মম বুলেটে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুসহ তার পরিবারের সদস্যরা শাহাদতবরণ করেছিলেন। অথচ তিনি এই বাঙালী জাতির মুক্তির জন্য জীবনের অধিকাংশ সময় জেলে কাটিয়েছেন। তার নেতৃত্বেই বাঙালী জাতি পেয়েছিল তাদের স্বাধীনতা। ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট বঙ্গবন্ধুর হত্যাকান্ডের সাথে যারা জড়িত ছিল তাদের মধ্যে অন্যতম ষড়যন্ত্রকারী ছিলেন জিয়াউর রহমান। তার কলকাঠি নড়ানোর ফলেই খন্দকার মুশতাক বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীদের বাঁচানোসহ বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠ সহচর জাতীয় চার নেতাকে জেলখানার অভ্যন্তরে হত্যার সুযোগ করে দিয়েছিল। পরবর্তীতে জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় আসার পর কালো আইন ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ মহান জাতীয় সংসদের পাস করে বঙ্গবন্ধুর খুনীদের বিচারের পথ রুদ্ধ করে তাদেরকে পুরস্কার স্বরূপ রাষ্ট্রীয় বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে অধিষ্ঠিত করেছিল। শুধু জিয়াউর রহমানই নয়, পরবর্তীতে খালেদা জিয়াও সেই বঙ্গবন্ধুর খুনীদের মহান জাতীয় সংসদের সদস্য নির্বাচিত হওয়ার সুযোগ করে দিয়েছিল। যা ছিল আমাদের বাঙালী জাতির জন্য অত্যন্ত লজ্জা ও ঘৃণার। পরবর্তীতে বঙ্গবন্ধু কন্যা সেই কালো আইন বাতিলের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর খুনীদের বিচার করে তাদের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদন্ড কার্যকর করার মাধ্যমে জাতিকে কলংকমুক্ত করেছেন।
তিনি আরো বলেন, আজ সেই বঙ্গবন্ধু কন্যার নেতৃত্বে দেশ সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে যাচ্ছে। আমাদের সকলের উচিত বঙ্গবন্ধুর চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে তার স্বপ্নের সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠায় বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে দেশকে ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত বিশ্বের কাতারে প্রতিষ্ঠা করা। এছাড়াও তিনি তার বক্তব্যে বর্তমান সরকারের বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকান্ড তুলে ধরেন।
পুলিশ সুপার আসমা সিদ্দিকা মিলি বিপিএম-সেবা বলেন, হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালী জাতির জনক বঙ্গবন্ধুকে যারা হত্যা করেছিল তারা এদেশীয় কিছু বিশ্বাসঘাতক মীরজাফর ষড়যন্ত্রকারী। যারা চেয়েছিল বঙ্গবন্ধুর নামকে চিরতরে মুছে ফেলে নিজেদের নামকে এদেশের মানুষের হৃদয়ে প্রতিষ্ঠিত করতে। কিন্তু তাদের সেই উদ্দেশ্য কখনোই পূরণ হবার নয়। কারণ বাংলাদেশ ও বঙ্গবন্ধুর নাম একই সূত্রে গাঁথা। বঙ্গবন্ধুকে ছাড়া যেমন বাংলাদেশ হয় না তেমনি বাংলাদেশকে ছাড়া বঙ্গবন্ধু হয় না। বঙ্গবন্ধুর নাম বাংলাদেশের সকলের ঊর্ধ্বে। বিশ্বের কয়েকজন নেতার মধ্যে একজন হওয়ায় বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে বিশ্ববিখ্যাত নেতা ফিদেল কাস্ত্রো বলেছিলেন, আমি হিমালয়কে দেখিনি কিন্তু বঙ্গবন্ধুকে দেখেছি। আমরা বাঙালী জাতি হিসেবে এই মহান নেতা আমাদের জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ে তোলার লক্ষ্যে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সকলকে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করার মাধ্যমে তার স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দিতে হবে বলে উল্লেখ করেন। এছাড়াও তিনি তার বক্তব্যে নতুন প্রজন্মকে বঙ্গবন্ধুর চেতনাকে বুকে ধারণ করে আরও এগিয়ে যাওয়ার আহ্বান জানান।
আলোচনা সভার শেষে বঙ্গবন্ধুর ৪৩তম শাহাদত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে আয়োজিত বঙ্গবন্ধুর ভাষণ, চিত্রাংকন, বঙ্গবন্ধুর উপর স্বরচিত কবিতা আবৃত্তিসহ বিভিন্ন প্রতিযোগিতার বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করা হয়।
অনুষ্ঠানে পৌর মেয়র মহম্মদ আলী চৌধুরী পৌরসভা এলাকার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে বঙ্গবন্ধুর উপর লিখিত ‘পিতা তুমি বাংলাদেশ’ নামের ১টি করে বই বিতরণ করেন। এছাড়াও অনুষ্ঠানে যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে আত্মকর্মস্থানের জন্য প্রশিক্ষিত ২৫জন যুব’র মধ্যে ১৫ লক্ষ ৫০ হাজার টাকার যুবঋণের চেক বিতরণ করা হয়।