Site icon দৈনিক মাতৃকণ্ঠ

রাজবাড়ী রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি ইউসুফের মা বেলুয়া বেগমের ইন্তেকাল

॥স্টাফ রিপোর্টার॥ রাজবাড়ী রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি ও দৈনিক আমাদের অর্থনীতি পত্রিকার জেলা প্রতিনিধি মোঃ ইউসুফ মিয়ার মা বেলুয়া বেগম(৮০) ইন্তেকাল করেছেন(ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
গতকাল ১২ই মার্চ ভোরে রাজবাড়ী সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষ নিঃশ^াস ত্যাগ করে। একইদিন বাদ আছর রাজবাড়ী সদর উপজেলার শহীদওহাবপুর ইউনিয়নের রামপুর গ্রামে নিজ বাড়িতে নামাজে জানাজা শেষে তাকে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়।
নামাজে জানাজায় রাজবাড়ী জেলা পরিষদের সদস্য নূর মোহাম্মদ ভূইয়া, জেলা আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক এডভোকেট মোঃ সফিকুল হোসেন, সদর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান সৈয়দ আহমেদ খান, রাজবাড়ী প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক খোন্দকার আব্দুল মতিন, বাংলাভিশনের জেলা প্রতিনিধি সিনিয়র সাংবাদিক এম.দেলোয়ার হোসেন, রাজবাড়ী রিপোর্টার্স ইউনিটির সাধারণ সম্পাদক মোঃ শিহাবুর রহমান, সহ-সভাপতি আসহাবুল ইয়ামিন রয়েন, সহ-সম্পাদক ও দৈনিক যুগান্তরের প্রতিনিধি হেলাল মাহমুদ, রাজবাড়ী নিউজ২৪.কমের বার্তা সম্পাদক ও বাংলানিউজের প্রতিনিধি মোঃ আশিকুর রহমান, দৈনিক ইত্তেফাকের জেলা প্রতিনিধি মোঃ মাহফুজুর রহমান, গোয়ালন্দ উপজেলা প্রতিনিধি আবুল হোসেন, রাজবাড়ী সাংবাদিক ফোরামের সভাপতি খন্দকার রবিউল ইসলাম, সেক্রেটারী ও ডিবিসি নিউজের প্রতিনিধি দেবাশীষ বিশ^াস, সাংবাদিক মোঃ রফিকুল ইসলামসহ বিভিন্ন শ্রেণীপেশার মানুষ অংশ নেন।
এছাড়া জেলা প্রশাসক মোঃ শওকত আলী সাংবাদিক ইউসুফ মিয়া মায়ের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করাসহ সমবেদনা জানান।
সকালে রাজবাড়ীর পুলিশ সুপার আসমা সিদ্দিকা মিলি,বিপিএম সেবা সাংবাদিক ইউসুফ মিয়ার বাড়িতে গিয়ে তার মায়ের মরদেহে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানোসহ শোকাহত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান। সে সময় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ রাকিব খাঁন ও সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার (পাংশা সার্কেল) ফজলুল করিম উপস্থিত ছিলেন।
দুপুরে সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এডভোকেট এম.এ খালেক সাংবাদিক ইউসুফ মিয়ার বাড়িতে গিয়ে শোকাহত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান। মৃত্যুর সংবাদ পেয়ে রাজবাড়ী প্রেসক্লাবের সভাপতি খান মোঃ জহুরুল হক সকালে সদর হাসপাতালে গিয়ে শোকাহত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান।
উল্লেখ্য, সাংবাদিক ইউসুফ মিয়ার মা বেলুয়া বেগম দীর্ঘদিন ধরে বার্ধক্যজনিত বিভিন্ন রোগে ভুগছিলেন। মৃত্যুকালে তিনি চার ছেলে ও তিন মেয়েসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।