রবিবার, ১৪ এপ্রিল ২০২৪, ০৫:০৬ অপরাহ্ন
Logo
সংবাদ শিরোনাম ::
বিশ্বব্যাপী ওমিক্রন সংক্রমণ বৃদ্ধিতে আইসোলেশন মেয়াদ অর্ধেক করার ঘোষণা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ওমিক্রন ভেরিয়েন্ট ডেল্টা ও বিটার তুলনায় তিন গুণের বেশী পুনঃ সংক্রমন ঘটাতে পারে : গবেষণা প্রতিবেদন জাতিসংঘ ভবনের বাইরে এক বন্দুকধারী গ্রেফতার শান্তি চুক্তির পঞ্চম বার্ষিকী উপলক্ষে কলম্বিয়া সফর জাতিসংঘ মহাসচিব সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানগণের সাক্ষাৎ করোনা ভাইরাসের সংক্রমন বেড়ে যাওয়ায় অস্ট্রিয়ায় লকডাউন করোনা সংক্রমণ বাড়ায় ইউরোপের বিভিন্ন দেশে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ ভারতে নতুন করে ১০ হাজার ৩০২ জন করোনায় আক্রান্ত নভেম্বর মাসজুড়ে করাঞ্চলে কর মেলার সেবা পাবেন করদাতারা ঔপনিবেশিক আমলের ফৌজদারী কার্যবিধি যুগোপযোগী হচ্ছে

সুন্দরবন সীমান্তঘেঁষে হরিনগর-কৈখালীর নৌযুদ্ধ

  • আপডেট সময় সোমবার, ৫ ডিসেম্বর, ২০১৬

ভৌগোলিক দিক দিয়ে দেশের দক্ষিণাঞ্চলের সুন্দরবনঘেঁষা সীমান্তগুলো মুক্তিযুদ্ধের সময় ছিল গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র। যুদ্ধে দক্ষিণাঞ্চলকে শক্তিশালী করতে মুক্তিবাহিনীর প্রয়োজন ছিল সুন্দরবনের মধ্যে বিছিয়ে থাকা নৌপথগুলো ব্যবহার করা। পাকিস্তানিরাও নৌপথ ব্যবহার করে শক্তিশালী অবস্থান পাকাপোক্ত করতে ছিল মরিয়া। বনের ভেতর দিয়ে ভারত থেকে আসা অস্ত্রবাহী প্রধান লঞ্চ দু’টি বিধ্বস্ত করতে পারলেও পরে মুক্তিবাহিনীর নৌ-কমান্ডো, গেরিলা বাহিনী, ইপিআর ও ভারতীয় ডিফেন্স সদস্যদের ঐকান্তিক চেষ্টায় শেষ পর্যন্ত তীরে ভিড়তে পারেনি পাকিস্তানিদের কোনো গানবোট।

শ্যামনগরের সুন্দরবন এলাকা ছিল ৯ নম্বর সেক্টরের অধীনে। মেজর এমএ জলিল ছিলেন সেক্টর কমান্ডার (এপ্রিল-ডিসেম্বরের প্রথমার্ধ)। পরে কিছুদিনের জন্য দায়িত্ব পালন করেন মেজর জয়নুল আবেদীন। কালিন্দী নদীর পাড়ে ভারতের শমসেরনগরে ছিল সাব-সেক্টর ক্যাম্প। এপারে নদী ঘেঁষে কৈখালী বিওপিতে ছিল মুক্তিবাহিনীর ক্যাম্প। ক্যাম্প ইনচার্জ ছিলেন সুবেদার সেলিম, বাশার ও ক্যাপ্টেন মাহফুজ আলম বেগ। তাদের নেতৃত্বেই মূলত শ্যামনগর, গাবুরা, হরিনগর, কৈখালী, ভেটখালি প্রভৃতি এলাকায় যুদ্ধ হয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো খবর
error: আপনি নিউজ চুরি করছেন, চুরি করতে পারবেন না !!!!!!